অনেক দিনের শূন্যতা মোর , পূজা ২৭২ | Onek diner shunnotay mor

অনেক দিনের শূন্যতা মোর | Onek diner shunnotay mor গানটি পূজা  পর্বের একটি গান | রবীন্দ্রনাথের কাব্যসাহিত্যের বৈশিষ্ট্য ভাবগভীরতা, গীতিধর্মিতা চিত্ররূপময়তা, অধ্যাত্মচেতনা, ঐতিহ্যপ্রীতি, প্রকৃতিপ্রেম, মানবপ্রেম, স্বদেশপ্রেম, বিশ্বপ্রেম, রোম্যান্টিক সৌন্দর্যচেতনা, ভাব, ভাষা, ছন্দ ও আঙ্গিকের বৈচিত্র্য, বাস্তবচেতনা ও প্রগতিচেতনা।

অনেক দিনের শূন্যতা মোর , পূজা ২৭২ | Onek diner shunnotay mor

রাগ: হাম্বীর | তাল: তেওরা
রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): 1334
রচনাকাল (খৃষ্টাব্দ): 1928
স্বরলিপিকার: অনাদিকুমার দস্তিদার

 

অনেক দিনের শূন্যতা মোর , পূজা ২৭২ | Onek diner shunnotay mor
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

অনেক দিনের শূন্যতা মোর :

অনেক দিনের শূন্যতা মোর ভরতে হবে

মৌনবীণার তন্ত্র আমার জাগাও সুধারবে ॥

বসন্তসমীরে তোমার ফুল-ফুটানো বাণী

দিক পরানে আনি–

ডাকো তোমার নিখিল-উৎসবে ॥

মিলনশতদলে

তোমার প্রেমের অরূপ মূর্তি দেখাও ভুবনতলে।

সবার সাথে মিলাও আমায়, ভুলাও অহঙ্কার,

খুলাও রুদ্ধদ্বার

পূর্ণ করো প্রণতিগৌরবে ॥

AmarRabindranath.com Logo 252x68 px White অনেক দিনের শূন্যতা মোর , পূজা ২৭২ | Onek diner shunnotay mor

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার এক ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিবান ব্রাহ্ম পিরালী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।বাল্যকালে প্রথাগত বিদ্যালয়-শিক্ষা তিনি গ্রহণ করেননি; গৃহশিক্ষক রেখে বাড়িতেই তার শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন।১৮৭৪ সালে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা-এ তার “অভিলাষ” কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটিই ছিল তার প্রথম প্রকাশিত রচনা। ১৮৭৮ সালে মাত্র সতেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার ইংল্যান্ডে যান।

 

হৃদয়ের ধন কবিতা । hridoyer dhon kobita | মানসী  কাব্যগ্রন্থ | রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ হয়। ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন। ১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়। ১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন।কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়।

আরও দেখুন :

মন্তব্য করুন