আমার শেষ রাগিণীর , প্রেম ২৬ | Amar ses raginir

আমার শেষ রাগিণীর , প্রেম ২৬ | Amar ses raginir  রবীন্দ্রনাথের সকল গান গীতবিতান নামক সংকলন গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। উক্ত গ্রন্থের ১ম ও ২য় খণ্ডে রবীন্দ্রনাথ নিজেই তার গানগুলিকে ‘পূজা’, ‘স্বদেশ’, ‘প্রেম’, ‘প্রকৃতি’, ‘বিচিত্র’ও ‘আনুষ্ঠানিক’ – এই ছয়টি পর্যায়ে বিন্যস্ত করেছিলেন।

আমার শেষ রাগিণীর , প্রেম ২৬ | Amar ses raginir

রাগ: বেহাগ

তাল: দাদরা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ২ পৌষ, ১৩৩০

রচনাকাল (খৃষ্টাব্দ): ১৮ ডিসেম্বর, ১৯২৩

 

আমার শেষ রাগিণীর , প্রেম ২৬ | Amar ses raginir
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর-[ Rabindranath Tagore ]

আমার শেষ রাগিণীর:

 

আমার শেষ রাগিণীর প্রথম ধুয়ো ধরলি রে কে তুই।

আমার শেষ পেয়ালা চোখের জলে ভরলি রে কে তুই॥

দূরে পশ্চিমে ওই দিনের পারে অস্তরবির পথের ধারে

রক্তরাগের ঘোমটা মাথায় পরলি রে কে তুই॥

সন্ধ্যাতারায় শেষ চাওয়া তোর রইল কি ওই-যে।

সন্ধ্যা-হাওয়ায় শেষ বেদনা বইল কি ওই-যে।

তোর হঠাৎ-খসা প্রাণের মালা ভরল আমার শূন্য ডালা–

মরণপথের সাথি আমায় করলি রে কে তুই॥

 

আমার শেষ রাগিণীর , প্রেম ২৬ | Amar ses raginir
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রসংগীত’ বলতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত এবং রবীন্দ্রনাথ বা তার নতুনদাদা জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক সুরারোপিত গানগুলিকেই বোঝায়।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত মোট গানের সংখ্যা ২২৩২।তার গানের কথায় উপনিষদ্‌, সংস্কৃত সাহিত্য, বৈষ্ণব সাহিত্য ও বাউল দর্শনের প্রভাব সুস্পষ্ট। অন্যদিকে তার গানের সুরে ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের (হিন্দুস্তানি ও কর্ণাটকি উভয় প্রকার) ধ্রুপদ, খেয়াল, ঠুমরি, টপ্পা, তরানা, ভজন ইত্যাদি ধারার সুর এবং সেই সঙ্গে বাংলার লোকসঙ্গীত, কীর্তন, রামপ্রসাদী, পাশ্চাত্য ধ্রুপদি সঙ্গীত ও পাশ্চাত্য লোকগীতির প্রভাব লক্ষ্য করা যায়।

 

আমার শেষ রাগিণীর , প্রেম ২৬ | Amar ses raginir
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুন :

মন্তব্য করুন