এসেছি গো এসেছি , প্রেম ৩৫৮ | Eshechi go eshechi

এসেছি গো এসেছি , প্রেম ৩৫৮ | Eshechi go eshechi  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৫টি গান রচনা করেছিলেন।ধ্রুপদি ভারতীয় সংগীত, বাংলা লোকসংগীত ও ইউরোপীয় সংগীতের ধারা তিনটিকে আত্মস্থ করে তিনি একটি স্বকীয় সুরশৈলীর জন্ম দেন।

 

 

এসেছি গো এসেছি , প্রেম ৩৫৮ | Eshechi go eshechi

রাগ: পিলু-বারোয়াঁ

তাল: ত্রিতাল

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১২৯৫

 

এসেছি গো এসেছি , প্রেম ৩৫৮ | Eshechi go eshechi
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

এসেছি গো এসেছি:

এসেছি গো এসেছি, মন দিতে এসেছি, যারে ভালো বেসেছি।

ফুলদলে ঢাকি মন যাব রাখি চরণে,

পাছে কঠিন ধরণী পায়ে বাজে।

রেখো রেখো চরণ হৃদি-মাঝে।

নাহয় দ’লে যাবে, প্রাণ ব্যথা পাবে–

আমি তো ভেসেছি, অকূলে ভেসেছি॥

 

এসেছি গো এসেছি , প্রেম ৩৫৮ | Eshechi go eshechi
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়। ১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন।কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়।

 

রবীন্দ্রনাথের সকল গান গীতবিতান নামক সংকলন গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। উক্ত গ্রন্থের ১ম ও ২য় খণ্ডে রবীন্দ্রনাথ নিজেই তার গানগুলিকে ‘পূজা’, ‘স্বদেশ’, ‘প্রেম’, ‘প্রকৃতি’, ‘বিচিত্র’ও ‘আনুষ্ঠানিক’ – এই ছয়টি পর্যায়ে বিন্যস্ত করেছিলেন। তার মৃত্যুর পর গীতবিতান গ্রন্থের প্রথম দুই খণ্ডে অসংকলিত গানগুলি নিয়ে ১৯৫০ সালে উক্ত গ্রন্থের ৩য় খণ্ড প্রকাশিত হয়।

 

এসেছি গো এসেছি , প্রেম ৩৫৮ | Eshechi go eshechi
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর-[ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন