এসেছে সকলে কত আশে , পূজা ৩০২ | Esheche sokole koto ashe

এসেছে সকলে কত আশে , পূজা ৩০২ | Esheche sokole koto ashe রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার এক ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিবান ব্রাহ্ম পিরালী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।বাল্যকালে প্রথাগত বিদ্যালয়-শিক্ষা তিনি গ্রহণ করেননি; গৃহশিক্ষক রেখে বাড়িতেই তার শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন।১৮৭৪ সালে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা-এ তার “অভিলাষ” কবিতাটি প্রকাশিত হয়।

এসেছে সকলে কত আশে , পূজা ৩০২ | Esheche sokole koto ashe
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

এসেছে সকলে কত আশে , পূজা ৩০২ | Esheche sokole koto ashe

রাগ: হাম্বীর

তাল: চৌতাল

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১২৯১

 

এসেছে সকলে কত আশে , পূজা ৩০২ | Esheche sokole koto ashe
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

এসেছে সকলে কত আশে:

এসেছে সকলে কত আশে দেখো চেয়ে–

হে প্রাণেশ, ডাকে সবে ওই তোমারে ॥

এসো হে মাঝে এসো, কাছে এসো,

তোমায় ঘিরিব চারি ধারে ॥

উৎসবে মাতিব হে তোমায় লয়ে,

ডুবিব আনন্দ-পারাবারে ॥

 

আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন
আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন

১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়। ১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন।কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়। দীর্ঘজীবনে তিনি বহুবার বিদেশ ভ্রমণ করেন এবং সমগ্র বিশ্বে বিশ্বভ্রাতৃত্বের বাণী প্রচার করেন।১৯৪১ সালে দীর্ঘ রোগভোগের পর কলকাতার পৈত্রিক বাসভবনেই তার মৃত্যু হয়।

আরও দেখুন :

মন্তব্য করুন