এসো এসো পুরুষোত্তম , প্রেম ৬৭ | Esho esho puroshottom

এসো এসো পুরুষোত্তম , প্রেম ৬৭ | Esho esho puroshottom  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৫টি গান রচনা করেছিলেন।ধ্রুপদি ভারতীয় সংগীত, বাংলা লোকসংগীত ও ইউরোপীয় সংগীতের ধারা তিনটিকে আত্মস্থ করে তিনি একটি স্বকীয় সুরশৈলীর জন্ম দেন।

 

এসো এসো পুরুষোত্তম , প্রেম ৬৭ | Esho esho puroshottom

রাগ: কীর্তন

তাল: কাহারবা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ফাল্গুন, ১৩৪২

রচনাকাল (খৃষ্টাব্দ): ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৬

 

এসো এসো পুরুষোত্তম , প্রেম ৬৭ | Esho esho puroshottom
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

এসো এসো পুরুষোত্তম:

 

এসো এসো পুরুষোত্তম, এসো এসো বীর মম।

তোমার পথ চেয়ে আছে প্রদীপ জ্বালা॥

আজি পরিবে বীরাঙ্গনার হাতে দৃপ্ত ললাটে, সখা,

বীরের বরণমালা।

ছিন্ন ক’রে দিবে সে তার শক্তির অভিমান,

তোমার চরণে করিবে দান আত্মনিবেদনের ডালা–

চরণে করিবে দান।

আজপরাবে বীরাঙ্গনা তোমার দৃপ্ত ললাটে সখা,

বীরের বরণমালা॥

 

এসো এসো পুরুষোত্তম , প্রেম ৬৭ | Esho esho puroshottom
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার এক ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিবান ব্রাহ্ম পিরালী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।বাল্যকালে প্রথাগত বিদ্যালয়-শিক্ষা তিনি গ্রহণ করেননি; গৃহশিক্ষক রেখে বাড়িতেই তার শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন।১৮৭৪ সালে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা-এ তার “অভিলাষ” কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটিই ছিল তার প্রথম প্রকাশিত রচনা। ১৮৭৮ সালে মাত্র সতেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার ইংল্যান্ডে যান।

 

১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ হয়। ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন। ১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়। ১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন।

 

এসো এসো পুরুষোত্তম , প্রেম ৬৭ | Esho esho puroshottom
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন