এ কী সুগন্ধহিল্লোল , পূজা৫৪২ | A ki shugondohillol

এ কী সুগন্ধহিল্লোল , পূজা৫৪২ | A ki shugondohillol  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৫টি গান রচনা করেছিলেন।ধ্রুপদি ভারতীয় সংগীত, বাংলা লোকসংগীত ও ইউরোপীয় সংগীতের ধারা তিনটিকে আত্মস্থ করে তিনি একটি স্বকীয় সুরশৈলীর জন্ম দেন।

এ কী সুগন্ধহিল্লোল , পূজা৫৪২ | A ki shugondohillol
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

এ কী সুগন্ধহিল্লোল , পূজা৫৪২ | A ki shugondohillol

রাগ: রামকেলী

তাল: ঝাঁপতাল

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১২৯০

 

এ কী সুগন্ধহিল্লোল , পূজা৫৪২ | A ki shugondohillol
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

এ কী সুগন্ধহিল্লোল:

  এ কী সুগন্ধহিল্লোল বহিল

আজি প্রভাতে, জগত মাতিল তায় ॥

হৃদয়মধুকর ধাইছে দিশি দিশি পাগলপ্রায় ॥

বরন-বরন পুষ্পরাজি    হৃদয় খুলিয়াছে আজি,

 সেই সুরভিসুধা করিছে পান

 পূরিয়া প্রাণ, সে সুধা করিছে দান–

  সে সুধা অনিলে উথলি যায় ॥

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার এক ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিবান ব্রাহ্ম পিরালী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।বাল্যকালে প্রথাগত বিদ্যালয়-শিক্ষা তিনি গ্রহণ করেননি; গৃহশিক্ষক রেখে বাড়িতেই তার শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন।১৮৭৪ সালে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা-এ তার “অভিলাষ” কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটিই ছিল তার প্রথম প্রকাশিত রচনা। ১৮৭৮ সালে মাত্র সতেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার ইংল্যান্ডে যান।

আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন
আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন

 

রবীন্দ্রনাথের সকল গান গীতবিতান নামক সংকলন গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। উক্ত গ্রন্থের ১ম ও ২য় খণ্ডে রবীন্দ্রনাথ নিজেই তার গানগুলিকে ‘পূজা’, ‘স্বদেশ’, ‘প্রেম’, ‘প্রকৃতি’, ‘বিচিত্র’ও ‘আনুষ্ঠানিক’ – এই ছয়টি পর্যায়ে বিন্যস্ত করেছিলেন। তার মৃত্যুর পর গীতবিতান গ্রন্থের প্রথম দুই খণ্ডে অসংকলিত গানগুলি নিয়ে ১৯৫০ সালে উক্ত গ্রন্থের ৩য় খণ্ড প্রকাশিত হয়। এই খণ্ডে প্রকাশিত গানগুলি ‘গীতিনাট্য’, ‘নৃত্যনাট্য’, ‘ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী’, ‘নাট্যগীতি’, ‘জাতীয় সংগীত’, ‘পূজা ও প্রার্থনা’, ‘আনুষ্ঠানিক সংগীত, ‘প্রেম ও প্রকৃতি’ ইত্যাদি পর্যায়ে বিন্যস্ত। ৬৪ খণ্ডে প্রকাশিত স্বরবিতান গ্রন্থে রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় গানের স্বরলিপি প্রকাশিত হয়েছে।

আরও দেখুন :

মন্তব্য করুন