ওগো শোনো কে , প্রেম ৫৬ | Ogo shono ke

ওগো শোনো কে , প্রেম ৫৬ | Ogo shono ke  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এফআরএএস (৭ মে ১৮৬১ – ৭ আগস্ট ১৯৪১; ২৫ বৈশাখ ১২৬৮ – ২২ শ্রাবণ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ) ছিলেন অগ্রণী বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক।তাকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়। রবীন্দ্রনাথকে “গুরুদেব”, “কবিগুরু” ও “বিশ্বকবি” অভিধায় ভূষিত করা হয়।

 

ওগো শোনো কে , প্রেম ৫৬ | Ogo shono ke

রাগ: বেহাগ-কীর্তন

তাল: দাদরা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১২৯৩

 

ওগো শোনো কে:

 

ওগো শোনো কে বাজায়

বনফুলের মালার গন্ধ বাঁশির তানে মিশে যায়॥

অধর ছুঁয়ে বাঁশিখানি চুরি করে হাসিখানি–

বঁধুর হাসি মধুর গানে প্রাণের পানে ভেসে যায়॥

কুঞ্জবনের ভ্রমর বুঝি বাঁশির মাঝে গুঞ্জরে,

বকুলগুলি আকুল হয়ে বাঁশির গানে মুঞ্জরে।

যমুনারই কলতান কানে আসে, কাঁদে প্রাণ–

আকাশে ওই মধুর বিধু কাহার পানে হেসে চায়॥

 

 

১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়। ১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন।কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়।

 

মন্তব্য করুন