জীবনমরণের সীমানা ছাড়ায়ে , পূজা ১৩ | Jibonmoroner shimana charaye

জীবনমরণের সীমানা ছাড়ায়ে , পূজা ১৩ | Jibonmoroner shimana charaye রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এফআরএএস (৭ মে ১৮৬১ – ৭ আগস্ট ১৯৪১; ২৫ বৈশাখ ১২৬৮ – ২২ শ্রাবণ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ) ছিলেন অগ্রণী বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক।তাকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়। রবীন্দ্রনাথকে “গুরুদেব”, “কবিগুরু” ও “বিশ্বকবি” অভিধায় ভূষিত করা হয়।

 

জীবনমরণের সীমানা ছাড়ায়ে , পূজা ১৩ | Jibonmoroner shimana charaye

রাগ: বেহাগ

তাল: রূপকড়া

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১৩২৫

 

জীবনমরণের সীমানা ছাড়ায়ে , পূজা ১৩ | Jibonmoroner shimana charaye
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

জীবনমরণের সীমানা ছাড়ায়ে:

 

জীবনমরণের সীমানা ছাড়ায়ে,

বন্ধু হে আমার, রয়েছ দাঁড়ায়ে ॥

এ মোর হৃদয়ের বিজন আকাশে

তোমার মহাসন আলোতে ঢাকা সে,

গভীর কী আশায় নিবিড় পুলকে

তাহার পানে চাই দু বাহু বাড়ায়ে ॥

নীরব নিশি তব চরণ নিছায়ে

আঁধার-কেশভার দিয়েছে বিছায়ে।

আজি এ কোন্‌ গান নিখিল প্লাবিয়া

তোমার বীণা হতে আসিল নাবিয়া!

ভুবন মিলে যায় সুরের রণনে,

গানের বেদনায় যাই যে হারায়ে ॥

 

জীবনমরণের সীমানা ছাড়ায়ে , পূজা ১৩ | Jibonmoroner shimana charaye
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়। ১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন।কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়। দীর্ঘজীবনে তিনি বহুবার বিদেশ ভ্রমণ করেন এবং সমগ্র বিশ্বে বিশ্বভ্রাতৃত্বের বাণী প্রচার করেন।১৯৪১ সালে দীর্ঘ রোগভোগের পর কলকাতার পৈত্রিক বাসভবনেই তার মৃত্যু হয়।

 

জীবনমরণের সীমানা ছাড়ায়ে , পূজা ১৩ | Jibonmoroner shimana charaye
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন