তুমি জানো ওগো অন্তর্যামী , পূজা ২৪৪ | Tumi jano ogo ontorjami

তুমি জানো ওগো অন্তর্যামী , পূজা ২৪৪ | Tumi jano ogo ontorjami  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৫টি গান রচনা করেছিলেন।ধ্রুপদি ভারতীয় সংগীত, বাংলা লোকসংগীত ও ইউরোপীয় সংগীতের ধারা তিনটিকে আত্মস্থ করে তিনি একটি স্বকীয় সুরশৈলীর জন্ম দেন।

 

তুমি জানো ওগো অন্তর্যামী , পূজা ২৪৪ | Tumi jano ogo ontorjami

রাগ: ইমন-পূরবী

তাল: দাদরা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১৪ ফাল্গুন, ১৩২০

রচনাকাল (খৃষ্টাব্দ): ২৬ ফেব্রুয়ারি, ১৯১৪

 

তুমি জানো ওগো অন্তর্যামী , পূজা ২৪৪ | Tumi jano ogo ontorjami
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

তুমি জানো ওগো অন্তর্যামী:

 

তুমি জানো, ওগো অন্তর্যামী,

পথে পথেই মন ফিরালেম আমি ॥

ভাবনা আমার বাঁধল নাকো বাসা,

কেবল তাদের স্রোতের ‘পরেই ভাসা–

তবু আমার মনে আছে আশা,

তোমার পায়ে ঠেকবে তারা স্বামী ॥

টেনেছিল কতই কান্নাহাসি,

বারে বারেই ছিন্ন হল ফাঁসি।

শুধায় সবাই হতভাগ্য ব’লে,

“মাথা কোথায় রাখবি সন্ধ্যা হলে।’

জানি জানি নামবে তোমার কোলে

আপনি যেথায় পড়বে মাথা নামি ॥

 

তুমি জানো ওগো অন্তর্যামী , পূজা ২৪৪ | Tumi jano ogo ontorjami
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর-[ Rabindranath Tagore ]

১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ হয়। ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন। ১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়। ১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন।কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়।

 

তুমি জানো ওগো অন্তর্যামী , পূজা ২৪৪ | Tumi jano ogo ontorjami
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন