তুমি নব নব রূপে , পূজা ১৬৭ | Tumi nobo nobo rupe

তুমি নব নব রূপে , পূজা ১৬৭ | Tumi nobo nobo rupe  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৫টি গান রচনা করেছিলেন।ধ্রুপদি ভারতীয় সংগীত, বাংলা লোকসংগীত ও ইউরোপীয় সংগীতের ধারা তিনটিকে আত্মস্থ করে তিনি একটি স্বকীয় সুরশৈলীর জন্ম দেন।রবীন্দ্রনাথ তার বহু কবিতাকে গানে রূপান্তরিত করেছিলেন।

 

তুমি নব নব রূপে , পূজা ১৬৭ | Tumi nobo nobo rupe

রাগ: রামকেলী

তাল: ত্রিতাল

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ২৬ ভাদ্র, ১৩০১

রচনাকাল (খৃষ্টাব্দ): ১০ সেপ্টেম্বর, ১৮৯৪

 

তুমি নব নব রূপে , পূজা ১৬৭ | Tumi nobo nobo rupe
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

তুমি নব নব রূপে:

 

তুমি নব নব রূপে এসো প্রাণে।

এসো গন্ধে বরনে, এসো গানে।

এসো অঙ্গে পুলকময় পরশে,

এসো চিত্তে অমৃতময় হরষে,

এসো মুগ্ধ মুদিত দু নয়ানে॥

এসো নির্মল উজ্জ্বল কান্ত,

এসো সুন্দর স্নিগ্ধ প্রশান্ত,

এসো এসো হে বিচিত্র বিধানে।

এসো দুঃখে সুখে, এসো মর্মে,

এসো নিত্য নিত্য সব কর্মে;

এসো সকল-কর্ম-অবসানে॥

 

তুমি নব নব রূপে , পূজা ১৬৭ | Tumi nobo nobo rupe
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার এক ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিবান ব্রাহ্ম পিরালী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।বাল্যকালে প্রথাগত বিদ্যালয়-শিক্ষা তিনি গ্রহণ করেননি; গৃহশিক্ষক রেখে বাড়িতেই তার শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন।১৮৭৪ সালে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা-এ তার “অভিলাষ” কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটিই ছিল তার প্রথম প্রকাশিত রচনা। ১৮৭৮ সালে মাত্র সতেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার ইংল্যান্ডে যান।১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ হয়। ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন। ১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়।

 

তুমি নব নব রূপে , পূজা ১৬৭ | Tumi nobo nobo rupe
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

 

মন্তব্য করুন