তুমি যে সুরের আগুন , পূজা ৬ | Tumi je shurer agun

তুমি যে সুরের আগুন , পূজা ৬ | Tumi je shurer agun  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত মোট গানের সংখ্যা ২২৩২।তার গানের কথায় উপনিষদ্‌, সংস্কৃত সাহিত্য, বৈষ্ণব সাহিত্য ও বাউল দর্শনের প্রভাব সুস্পষ্ট। অন্যদিকে তার গানের সুরে ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের (হিন্দুস্তানি ও কর্ণাটকি উভয় প্রকার) ধ্রুপদ, খেয়াল, ঠুমরি, টপ্পা, তরানা, ভজন ইত্যাদি ধারার সুর এবং সেই সঙ্গে বাংলার লোকসঙ্গীত, কীর্তন, রামপ্রসাদী, পাশ্চাত্য ধ্রুপদি সঙ্গীত ও পাশ্চাত্য লোকগীতির প্রভাব লক্ষ্য করা যায়।

 

তুমি যে সুরের আগুন , পূজা ৬ | Tumi je shurer agun

রাগ: বাউল

তাল: দাদরা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ২৮ চৈত্র, ১৩২০

রচনাকাল (খৃষ্টাব্দ): ৭ এপ্রিল, ১৯১৪

 

তুমি যে সুরের আগুন , পূজা ৬ | Tumi je shurer agun
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

তুমি যে সুরের আগুন:

তুমি যে সুরের আগুন লাগিয়ে দিলে মোর প্রাণে,

এ আগুন ছড়িয়ে গেল সব খানে॥

যত সব মরা গাছের ডালে ডালে

নাচে আগুন তালে তালে রে,

আকাশে হাত তোলে সে কার পানে ॥

আঁধারের তারা যত অবাক্‌ হয়ে রয় চেয়ে,

কোথাকার পাগল হাওয়া বয় ধেয়ে।

নিশীথের বুকের মাঝে এই-যে অমল

উঠল ফুটে স্বর্ণকমল,

আগুনের কী গুণ আছে কে জানে ॥

 

তুমি যে সুরের আগুন , পূজা ৬ | Tumi je shurer agun
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার এক ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিবান ব্রাহ্ম পিরালী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।বাল্যকালে প্রথাগত বিদ্যালয়-শিক্ষা তিনি গ্রহণ করেননি; গৃহশিক্ষক রেখে বাড়িতেই তার শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন।১৮৭৪ সালে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা-এ তার “অভিলাষ” কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটিই ছিল তার প্রথম প্রকাশিত রচনা। ১৮৭৮ সালে মাত্র সতেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার ইংল্যান্ডে যান।১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ হয়। ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন।

 

তুমি যে সুরের আগুন , পূজা ৬ | Tumi je shurer agun
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন