তোমার এই মাধুরী , পূজা ৭৩ | Tomar ei madhuri

তোমার এই মাধুরী , পূজা ৭৩ | Tomar ei madhuri  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত মোট গানের সংখ্যা ২২৩২।তার গানের কথায় উপনিষদ্‌, সংস্কৃত সাহিত্য, বৈষ্ণব সাহিত্য ও বাউল দর্শনের প্রভাব সুস্পষ্ট। অন্যদিকে তার গানের সুরে ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের (হিন্দুস্তানি ও কর্ণাটকি উভয় প্রকার) ধ্রুপদ, খেয়াল, ঠুমরি, টপ্পা, তরানা, ভজন ইত্যাদি ধারার সুর এবং সেই সঙ্গে বাংলার লোকসঙ্গীত, কীর্তন, রামপ্রসাদী, পাশ্চাত্য ধ্রুপদি সঙ্গীত ও পাশ্চাত্য লোকগীতির প্রভাব লক্ষ্য করা যায়।

 

তোমার এই মাধুরী , পূজা ৭৩ | Tomar ei madhuri

রাগ: বেহাগ

তাল: একতাল

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১ আশ্বিন, ১৩২১

 

তোমার এই মাধুরী , পূজা ৭৩ | Tomar ei madhuri
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

তোমার এই মাধুরী:

 

তোমার এই মাধুরী ছাপিয়ে আকাশ ঝরবে,

আমার প্রাণে নইলে সে কি কোথাও ধরবে?।

এই-যে আলো সূর্য গ্রহে তারায় ঝ’রে পড়ে শতলক্ষ ধারায়,

পূর্ণ হবে এ প্রাণ যখন ভরবে ॥

তোমার ফুলে যে রঙ ঘুমের মতো লাগল

আমার মনে লেগে তবে সে যে জাগল গো।

যে প্রেম কাঁপায় বিশ্ববীণায় পুলকে সঙ্গীতে সে উঠবে ভেসে পলকে

যে দিন আমার সকল হৃদয় হরবে ॥

 

তোমার এই মাধুরী , পূজা ৭৩ | Tomar ei madhuri
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথের সকল গান গীতবিতান নামক সংকলন গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। উক্ত গ্রন্থের ১ম ও ২য় খণ্ডে রবীন্দ্রনাথ নিজেই তার গানগুলিকে ‘পূজা’, ‘স্বদেশ’, ‘প্রেম’, ‘প্রকৃতি’, ‘বিচিত্র’ও ‘আনুষ্ঠানিক’ – এই ছয়টি পর্যায়ে বিন্যস্ত করেছিলেন। তার মৃত্যুর পর গীতবিতান গ্রন্থের প্রথম দুই খণ্ডে অসংকলিত গানগুলি নিয়ে ১৯৫০ সালে উক্ত গ্রন্থের ৩য় খণ্ড প্রকাশিত হয়। এই খণ্ডে প্রকাশিত গানগুলি ‘গীতিনাট্য’, ‘নৃত্যনাট্য’, ‘ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী’, ‘নাট্যগীতি’, ‘জাতীয় সংগীত’, ‘পূজা ও প্রার্থনা’, ‘আনুষ্ঠানিক সংগীত, ‘প্রেম ও প্রকৃতি’ ইত্যাদি পর্যায়ে বিন্যস্ত।

 

তোমার এই মাধুরী , পূজা ৭৩ | Tomar ei madhuri
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন