তোমার দেখা পাব বলে , পূজা ৪৩৩ | Tomar dekha pabo bole

তোমার দেখা পাব বলে , পূজা ৪৩৩ | Tomar dekha pabo bole  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৫টি গান রচনা করেছিলেন।ধ্রুপদি ভারতীয় সংগীত, বাংলা লোকসংগীত ও ইউরোপীয় সংগীতের ধারা তিনটিকে আত্মস্থ করে তিনি একটি স্বকীয় সুরশৈলীর জন্ম দেন।

 

তোমার দেখা পাব বলে , পূজা ৪৩৩ | Tomar dekha pabo bole

রাগ: গৌড়মল্লার

তাল: ত্রিতাল

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১২৯২

 

তোমার দেখা পাব বলে , পূজা ৪৩৩ | Tomar dekha pabo bole
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

তোমার দেখা পাব বলে:

 

তোমার দেখা পাব ব’লে এসেছি-যে সখা!

শুন প্রিয়তম হে, কোথা আছ লুকাইয়ে–

তব গোপন বিজন গৃহে লয়ে যাও ॥

দেহো গো সরায়ে তপন তারকা,

আবরণ সব দূর করো হে, মোচন করো তিমির–

জগত-আড়ালে থেকো না বিরলে,

লুকায়ো না আপনারি মহিমা-মাঝে–

তোমার গৃহের দ্বার খুলে দাও ॥

 

 

তোমার দেখা পাব বলে , পূজা ৪৩৩ | Tomar dekha pabo bole
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার এক ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিবান ব্রাহ্ম পিরালী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।বাল্যকালে প্রথাগত বিদ্যালয়-শিক্ষা তিনি গ্রহণ করেননি; গৃহশিক্ষক রেখে বাড়িতেই তার শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন।১৮৭৪ সালে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা-এ তার “অভিলাষ” কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটিই ছিল তার প্রথম প্রকাশিত রচনা। ১৮৭৮ সালে মাত্র সতেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার ইংল্যান্ডে যান।১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ হয়।

 

তোমার দেখা পাব বলে , পূজা ৪৩৩ | Tomar dekha pabo bole
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়। ১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন।

আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন