তোমা লাগি নাথ , পূজা ৪২৯ | Toma lagi nath

তোমা লাগি নাথ , পূজা ৪২৯ | Toma lagi nath  রবীন্দ্রনাথ নিজেও সুগায়ক ছিলেন। বিভিন্ন সভাসমিতিতে তিনি স্বরচিত গান পরিবেশন করতেন। কয়েকটি গান তিনি গ্রামোফোন ডিস্কেও প্রকাশ করেছিলেন। সঙ্গীত প্রসঙ্গে কয়েকটি প্রবন্ধও তিনি রচনা করেন। এছাড়া স্বরচিত নাটকেও তিনি নিজের গান ব্যবহার করতেন।

 

তোমা লাগি নাথ , পূজা ৪২৯ | Toma lagi nath

রাগ: পূরবী

তাল: চৌতাল

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১২৯৩

 

তোমা লাগি নাথ , পূজা ৪২৯ | Toma lagi nath
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

তোমা লাগি নাথ:

 

তোমা লাগি, নাথ, জাগি জাগি হে–

সুখ নাহি জীবনে তোমা বিনা ॥

সকলে চলে যায় ফেলে চিরশরণ হে–

তুমি কাছে থাকো সুখে দুখে নাথ,

পাপ তাপে আর কেহ নাহি ॥

 

 

তোমা লাগি নাথ , পূজা ৪২৯ | Toma lagi nath
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
রবীন্দ্রনাথের সকল গান গীতবিতান নামক সংকলন গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। উক্ত গ্রন্থের ১ম ও ২য় খণ্ডে রবীন্দ্রনাথ নিজেই তার গানগুলিকে ‘পূজা’, ‘স্বদেশ’, ‘প্রেম’, ‘প্রকৃতি’, ‘বিচিত্র’ও ‘আনুষ্ঠানিক’ – এই ছয়টি পর্যায়ে বিন্যস্ত করেছিলেন। তার মৃত্যুর পর গীতবিতান গ্রন্থের প্রথম দুই খণ্ডে অসংকলিত গানগুলি নিয়ে ১৯৫০ সালে উক্ত গ্রন্থের ৩য় খণ্ড প্রকাশিত হয়।

 

তোমা লাগি নাথ , পূজা ৪২৯ | Toma lagi nath
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত মোট গানের সংখ্যা ২২৩২।তার গানের কথায় উপনিষদ্‌, সংস্কৃত সাহিত্য, বৈষ্ণব সাহিত্য ও বাউল দর্শনের প্রভাব সুস্পষ্ট। অন্যদিকে তার গানের সুরে ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের (হিন্দুস্তানি ও কর্ণাটকি উভয় প্রকার) ধ্রুপদ, খেয়াল, ঠুমরি, টপ্পা, তরানা, ভজন ইত্যাদি ধারার সুর এবং সেই সঙ্গে বাংলার লোকসঙ্গীত, কীর্তন, রামপ্রসাদী, পাশ্চাত্য ধ্রুপদি সঙ্গীত ও পাশ্চাত্য লোকগীতির প্রভাব লক্ষ্য করা যায়।

আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন