তোরা শুনিস নি , পূজা ১৩০ | Tora shunis ni

তোরা শুনিস নি , পূজা ১৩০ | Tora shunis ni  রবীন্দ্রনাথের কাব্যসাহিত্যের বৈশিষ্ট্য ভাবগভীরতা, গীতিধর্মিতা চিত্ররূপময়তা, অধ্যাত্মচেতনা, ঐতিহ্যপ্রীতি, প্রকৃতিপ্রেম, মানবপ্রেম, স্বদেশপ্রেম, বিশ্বপ্রেম, রোম্যান্টিক সৌন্দর্যচেতনা, ভাব, ভাষা, ছন্দ ও আঙ্গিকের বৈচিত্র্য, বাস্তবচেতনা ও প্রগতিচেতনা।

 

তোরা শুনিস নি , পূজা ১৩০ | Tora shunis ni

রাগ: পিলু

তাল: তেওরা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ৩ জ্যৈষ্ঠ, ১৩১৭

 

তোরা শুনিস নি , পূজা ১৩০ | Tora shunis ni
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

তোরা শুনিস নি:

 

তোরা শুনিস নি কি শুনিস নি তার পায়ের ধ্বনি,

ওই যে আসে, আসে, আসে।

যুগে যুগে পলে পলে দিনরজনী

সে যে আসে, আসে, আসে।

গেয়েছি গান যখন যত আপন-মনে খ্যাপার মতো

সকল সুরে বেজেছে তার আগমনী–

সে যে আসে, আসে, আসে॥

কত কালের ফাগুন-দিনে বনের পথে

সে যে আসে, আসে, আসে।

কত শ্রাবণ অন্ধকারে মেঘের রথে

সে যে আসে, আসে, আসে।

দুখের পরে পরম দুখে, তারি চরণ বাজে বুকে,

সুখে কখন বুলিয়ে সে দেয় পরশমণি।

সে যে আসে, আসে, আসে॥

 

তোরা শুনিস নি , পূজা ১৩০ | Tora shunis ni
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৫টি গান রচনা করেছিলেন।ধ্রুপদি ভারতীয় সংগীত, বাংলা লোকসংগীত ও ইউরোপীয় সংগীতের ধারা তিনটিকে আত্মস্থ করে তিনি একটি স্বকীয় সুরশৈলীর জন্ম দেন।রবীন্দ্রনাথ তার বহু কবিতাকে গানে রূপান্তরিত করেছিলেন। রবীন্দ্র-বিশেষজ্ঞ সুকুমার সেন রবীন্দ্রসংগীত রচনার ইতিহাসে চারটি পর্ব নির্দেশ করেছেন।প্রথম পর্বে তিনি জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুরের সৃষ্ট গীতের অনুসরণে গান রচনা শুরু করেছিলেন।

 

তোরা শুনিস নি , পূজা ১৩০ | Tora shunis ni
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন