দাঁড়াও মন , পূজা ২৬১ | Darao mon

দাঁড়াও মন , পূজা ২৬১ | Darao mon গানটি পূজা পর্বের একটি গান | রবীন্দ্রনাথের কাব্যসাহিত্যের বৈশিষ্ট্য ভাবগভীরতা, গীতিধর্মিতা চিত্ররূপময়তা, অধ্যাত্মচেতনা, ঐতিহ্যপ্রীতি, প্রকৃতিপ্রেম, মানবপ্রেম, স্বদেশপ্রেম, বিশ্বপ্রেম, রোম্যান্টিক সৌন্দর্যচেতনা, ভাব, ভাষা, ছন্দ ও আঙ্গিকের বৈচিত্র্য, বাস্তবচেতনা ও প্রগতিচেতনা।রবীন্দ্রনাথের গদ্যভাষাও কাব্যিক।

 

দাঁড়াও মন , পূজা ২৬১ | Darao mon

রাগ: ভীমপলশ্রী

তাল: সুরফাঁকতাল

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১৩১৬

 

দাঁড়াও মন , পূজা ২৬১ | Darao mon
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

দাঁড়া ও মন:

 

দাঁড়াও মন, অনন্ত ব্রহ্মাণ্ড-মাঝে আনন্দসভাভবনে আজ ॥

বিপুলমহিমাময়, গগনে মহাসনে বিরাজ করে বিশ্বরাজ ॥

সিন্ধু শৈল তটিনী মহারণ্য জলধরমালা

তপন চন্দ্র তারা গভীর মন্দ্রে গাহিছে শুন গান।

এই বিশ্বমহোৎসব দেখি মগন হল সুখে কবিচিত্ত,

ভুলি গেল সব কাজ ॥

 

 

দাঁড়াও মন , পূজা ২৬১ | Darao mon
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রসঙ্গীত হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত ও সুরারোপিত গান। বাংলা সংগীতের জগতে এই গানগুলি একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ স্থানের অধিকারী। রবীন্দ্রনাথের জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে ও আমার সোনার বাংলা গানদুটি যথাক্রমে ভারত ও বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জাতীয় সঙ্গীত। এছাড়া ভারতের জাতীয় স্তোত্র বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত বন্দে মাতরম্‌ গানটিতে রবীন্দ্রনাথই সুরারোপ করেছিলেন।

‘রবীন্দ্রসংগীত’ বলতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত এবং রবীন্দ্রনাথ বা তার নতুনদাদা জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক সুরারোপিত গানগুলিকেই বোঝায়। রবীন্দ্রনাথের কবিতায় অন্যের সুরারোপিত গানগুলিকে ‘রবীন্দ্রসংগীত’ বর্গভুক্ত করা হয় না।

 

দাঁড়াও মন , পূজা ২৬১ | Darao mon
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন