দুঃখের তিমিরে , পূজা ১৯৩ | Dukkher timire

দুঃখের তিমিরে , পূজা ১৯৩ | Dukkher timire  রবীন্দ্রসঙ্গীত হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত ও সুরারোপিত গান। বাংলা সংগীতের জগতে এই গানগুলি একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ স্থানের অধিকারী। রবীন্দ্রনাথের জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে ও আমার সোনার বাংলা গানদুটি যথাক্রমে ভারত ও বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জাতীয় সঙ্গীত।

 

দুঃখের তিমিরে , পূজা ১৯৩ | Dukkher timire

রাগ: গৌড়সারং-ইমন

তাল: দাদরা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১১ মাঘ, ১৩৪৩

রচনাকাল (খৃষ্টাব্দ): ২৫ জানুয়ারি, ১৯৩৭

 

দুঃখের তিমিরে , পূজা ১৯৩ | Dukkher timire
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

দুঃখের তিমিরে:

দুঃখের তিমিরে যদি জ্বলে তব মঙ্গল-আলোক

তবে তাই হোক।

মৃত্যু যদি কাছে আনে তোমার অমৃতময় লোক

তবে তাই হোক ॥

পূজার প্রদীপে তব জ্বলে যদি মম দীপ্ত শোক

তবে তাই হোক।

অশ্রু-আঁখি- ‘পরে যদি ফুটে ওঠে তব স্নেহচোখ

তবে তাই হোক ॥

 

দুঃখের তিমিরে , পূজা ১৯৩ | Dukkher timire
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৫টি গান রচনা করেছিলেন।ধ্রুপদি ভারতীয় সংগীত, বাংলা লোকসংগীত ও ইউরোপীয় সংগীতের ধারা তিনটিকে আত্মস্থ করে তিনি একটি স্বকীয় সুরশৈলীর জন্ম দেন।রবীন্দ্রনাথ তার বহু কবিতাকে গানে রূপান্তরিত করেছিলেন। রবীন্দ্র-বিশেষজ্ঞ সুকুমার সেন রবীন্দ্রসংগীত রচনার ইতিহাসে চারটি পর্ব নির্দেশ করেছেন।প্রথম পর্বে তিনি জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুরের সৃষ্ট গীতের অনুসরণে গান রচনা শুরু করেছিলেন।

 

রবীন্দ্রনাথের কাব্যসাহিত্যের বৈশিষ্ট্য ভাবগভীরতা, গীতিধর্মিতা চিত্ররূপময়তা, অধ্যাত্মচেতনা, ঐতিহ্যপ্রীতি, প্রকৃতিপ্রেম, মানবপ্রেম, স্বদেশপ্রেম, বিশ্বপ্রেম, রোম্যান্টিক সৌন্দর্যচেতনা, ভাব, ভাষা, ছন্দ ও আঙ্গিকের বৈচিত্র্য, বাস্তবচেতনা ও প্রগতিচেতনা।

 

দুঃখের তিমিরে , পূজা ১৯৩ | Dukkher timire
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন