দুখের বেশে এসেছ বলে , পূজা ২৩০ | Dukher beshe eshecho bole

দুখের বেশে এসেছ বলে , পূজা ২৩০ | Dukher beshe eshecho bole  রবীন্দ্রনাথের ৫২টি কাব্যগ্রন্থ,৩৮টি নাটক,১৩টি উপন্যাস ও ৩৬টি প্রবন্ধ ও অন্যান্য গদ্যসংকলন তার জীবদ্দশায় বা মৃত্যুর অব্যবহিত পরে প্রকাশিত হয়। তার সর্বমোট ৯৫টি ছোটগল্প ও ১৯১৫টি গান যথাক্রমে গল্পগুচ্ছ ও গীতবিতান সংকলনের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় প্রকাশিত ও গ্রন্থাকারে অপ্রকাশিত রচনা ৩২ খণ্ডে রবীন্দ্র রচনাবলী নামে প্রকাশিত হয়েছে।

 

দুখের বেশে এসেছ বলে , পূজা ২৩০ | Dukher beshe eshecho bole

রাগ: ইমনকল্যাণ

তাল: ঝম্পক

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১৩১২

 

দুখের বেশে এসেছ বলে , পূজা ২৩০ | Dukher beshe eshecho bole
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

দুখের বেশে এসেছ বলে:

 

দুখের বেশে এসেছ ব’লে তোমারে নাহি ডরিব হে।

যেখানে ব্যথা তোমারে সেথা নিবিড় ক’রে ধরিব হে ॥

আঁধারে মুখ ঢাকিলে স্বামী, তোমারে তবু চিনিব আমি–

মরণরূপে আসিলে প্রভু, চরণ ধরি মরিব হে।

যেমন করে দাও-না দেখা তোমারে নাহি ডরিব হে ॥

নয়নে আজি ঝরিছে জল, ঝরুক জল নয়নে হে।

বাজিছে বুকে বাজুক তব কঠিন বাহু-বাঁধনে হে।

তুমি যে আছ বক্ষে ধরে বেদনা তাহা জানাক মোরে–

চাব না কিছু, কব না কথা, চাহিয়া রব বদনে হে ॥

 

দুখের বেশে এসেছ বলে , পূজা ২৩০ | Dukher beshe eshecho bole
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রসঙ্গীত হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত ও সুরারোপিত গান। বাংলা সংগীতের জগতে এই গানগুলি একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ স্থানের অধিকারী। রবীন্দ্রনাথের জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে ও আমার সোনার বাংলা গানদুটি যথাক্রমে ভারত ও বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জাতীয় সঙ্গীত।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এফআরএএস (৭ মে ১৮৬১ – ৭ আগস্ট ১৯৪১; ২৫ বৈশাখ ১২৬৮ – ২২ শ্রাবণ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ) ছিলেন অগ্রণী বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক।তাকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়। রবীন্দ্রনাথকে “গুরুদেব”, “কবিগুরু” ও “বিশ্বকবি” অভিধায় ভূষিত করা হয়।

 

দুখের বেশে এসেছ বলে , পূজা ২৩০ | Dukher beshe eshecho bole
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন