বজ্রে তোমার বাজে বাঁশি , পূজা ২২২ | Bojre tomar baje bashi

বজ্রে তোমার বাজে বাঁশি , পূজা ২২২ | Bojre tomar baje bashi  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৫টি গান রচনা করেছিলেন।ধ্রুপদি ভারতীয় সংগীত, বাংলা লোকসংগীত ও ইউরোপীয় সংগীতের ধারা তিনটিকে আত্মস্থ করে তিনি একটি স্বকীয় সুরশৈলীর জন্ম দেন।

 

বজ্রে তোমার বাজে বাঁশি , পূজা ২২২ | Bojre tomar baje bashi

রাগ: বাউল

তাল: কাহারবা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ২১ জ্যৈষ্ঠ, ১৩১৭

 

বজ্রে তোমার বাজে বাঁশি , পূজা ২২২ | Bojre tomar baje bashi
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

বজ্রে তোমার বাজে বাঁশি:

 

বজ্রে তোমার বাজে বাঁশি, সেকি সহজ গান!

সেই সুরেতে জাগব আমি, দাও মোরে সেই কান ॥

আমি ভুলব না আর সহজেতে, সেই প্রাণে মন উঠবে মেতে

মৃত্যু-মাঝে ঢাকা আছে যে অন্তহীন প্রাণ ॥

সে ঝড় যেন সই আনন্দে চিত্তবীণার তারে

সপ্তসিন্ধু দশদিগন্ত নাচাও যে ঝঙ্কারে।

আরাম হতে ছিন্ন ক’রে সেই গভীরে লও গো মোরে

অশান্তির অন্তরে যেথায় শান্তি সুমহান ॥

 

বজ্রে তোমার বাজে বাঁশি , পূজা ২২২ | Bojre tomar baje bashi
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ হয়। ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন। ১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়।

 

১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন।কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়।

 

বজ্রে তোমার বাজে বাঁশি , পূজা ২২২ | Bojre tomar baje bashi
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন