ভুবন হইতে ভুবনবাসী , পূজা ২৫৭ | Bhubon hoite bhubonbashi

ভুবন হইতে ভুবনবাসী , পূজা ২৫৭ | Bhubon hoite bhubonbashi  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৫টি গান রচনা করেছিলেন।ধ্রুপদি ভারতীয় সংগীত, বাংলা লোকসংগীত ও ইউরোপীয় সংগীতের ধারা তিনটিকে আত্মস্থ করে তিনি একটি স্বকীয় সুরশৈলীর জন্ম দেন।

ভুবন হইতে ভুবনবাসী , পূজা ২৫৭ | Bhubon hoite bhubonbashi

রাগ: সাহানা

তাল: একতাল

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১৩০৬

 

ভুবন হইতে ভুবনবাসী , পূজা ২৫৭ | Bhubon hoite bhubonbashi
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

ভুবন হইতে ভুবনবাসী:

 

ভুবন হইতে ভুবনবাসী এসো আপন হৃদয়ে।

হৃদয়মাঝে হৃদয়নাথ আছে নিত্য সাথ সাথ–

কোথা ফিরিছ দিবারাত, হেরো তাঁহারে অভয়ে ॥

হেথা চির-আনন্দধাম, হেথা বাজিছে অভয় নাম,

হেথা পুরিবে সকল কাম নিভৃত অমৃত-আলয়ে ॥

 

ভুবন হইতে ভুবনবাসী , পূজা ২৫৭ | Bhubon hoite bhubonbashi
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার এক ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিবান ব্রাহ্ম পিরালী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।বাল্যকালে প্রথাগত বিদ্যালয়-শিক্ষা তিনি গ্রহণ করেননি; গৃহশিক্ষক রেখে বাড়িতেই তার শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন।১৮৭৪ সালে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা-এ তার “অভিলাষ” কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটিই ছিল তার প্রথম প্রকাশিত রচনা। ১৮৭৮ সালে মাত্র সতেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার ইংল্যান্ডে যান।

 

১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ হয়। ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন। ১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়। ১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন।কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।

 

ভুবন হইতে ভুবনবাসী , পূজা ২৫৭ | Bhubon hoite bhubonbashi
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন