যদি হল যাবার , প্রেম ১৭৪ | Jodi holo jabar

যদি হল যাবার , প্রেম ১৭৪ | Jodi holo jabar  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৫টি গান রচনা করেছিলেন।ধ্রুপদি ভারতীয় সংগীত, বাংলা লোকসংগীত ও ইউরোপীয় সংগীতের ধারা তিনটিকে আত্মস্থ করে তিনি একটি স্বকীয় সুরশৈলীর জন্ম দেন।রবীন্দ্রনাথ তার বহু কবিতাকে গানে রূপান্তরিত করেছিলেন।

যদি হল যাবার , প্রেম ১৭৪ | Jodi holo jabar

রাগ: দেশ

তাল: দাদরা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ভাদ্র, ১৩৩২

 

যদি হল যাবার , প্রেম ১৭৪ | Jodi holo jabar
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

যদি হল যাবার:

যদি হল যাবার ক্ষণ

তবে যাও দিয়ে যাও শেষের পরশন॥

বারে বারে যেথায় আপন গানে স্বপন ভাসাই দূরের পানে

মাঝে মাঝে দেখে যেয়ো শূন্য বাতায়ন–

সে মোর শূন্য বাতায়ন॥

বনের প্রান্তে ওই মালতীলতা

করুণ গন্ধে কয় কী গোপন কথা।

ওরই ডালে আজ শ্রাবণের পাখি স্মরণখানি আনবে না কি,

আজ-শ্রাবণের সজল ছায়ায় বিরহ মিলন–

আমাদের বিরহ মিলন॥

 

যদি হল যাবার , প্রেম ১৭৪ | Jodi holo jabar
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

১৮৭৮ সালে মাত্র সতেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার ইংল্যান্ডে যান।১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ হয়। ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন। ১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়।

১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন।কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়।

 

আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন
আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন

আরও দেখুন :

মন্তব্য করুন