এই আসা-যাওয়ার , পূজা ৫৬২ | Ei asha jawar

এই আসা-যাওয়ার , পূজা ৫৬২ | Ei asha jawar  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৫টি গান রচনা করেছিলেন।ধ্রুপদি ভারতীয় সংগীত, বাংলা লোকসংগীত ও ইউরোপীয় সংগীতের ধারা তিনটিকে আত্মস্থ করে তিনি একটি স্বকীয় সুরশৈলীর জন্ম দেন।রবীন্দ্রনাথ তার বহু কবিতাকে গানে রূপান্তরিত করেছিলেন।

 

এই আসা-যাওয়ার , পূজা ৫৬২ | Ei asha jawar
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

এই আসা-যাওয়ার , পূজা ৫৬২ | Ei asha jawar

রাগ: ভৈরবী

তাল: দাদরা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ৩ চৈত্র, ১৩২০

রচনাকাল (খৃষ্টাব্দ): ১৭ মার্চ, ১৯১৪

 

এই আসা-যাওয়ার , পূজা ৫৬২ | Ei asha jawar
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

এই আসা-যাওয়ার:

এই আসা-যাওয়ার খেয়ার কূলে আমার বাড়ি।

কেউ বা আসে এ পারে, কেউ পারের ঘাটে দেয় রে পাড়ি ॥

পথিকেরা বাঁশি ভ’রে যে সুর আনে সঙ্গে ক’রে

তাই যে আমার দিবানিশি সকল পরান লয় রে কাড়ি ॥

কার কথা যে জানায় তারা জানি নে তা,

হেথা হতে কী নিয়ে বা যায় রে সেথা।

সুরের সাথে মিশিয়ে বাণী দুই পারের এই কানাকানি,

তাই শুনে যে উদাস হিয়া চায় রে যেতে বাসা ছাড়ি ॥

 

এই আসা-যাওয়ার , পূজা ৫৬২ | Ei asha jawar
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার এক ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিবান ব্রাহ্ম পিরালী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।বাল্যকালে প্রথাগত বিদ্যালয়-শিক্ষা তিনি গ্রহণ করেননি; গৃহশিক্ষক রেখে বাড়িতেই তার শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন।১৮৭৪ সালে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা-এ তার “অভিলাষ” কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটিই ছিল তার প্রথম প্রকাশিত রচনা। ১৮৭৮ সালে মাত্র সতেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার ইংল্যান্ডে যান।

১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন।কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়।

আরও দেখুন:

মন্তব্য করুন