ওই আলো যে , পূজা ২৪২ | Oi alo je

ওই আলো যে , পূজা ২৪২ | Oi alo je  রবীন্দ্রনাথ নিজেও সুগায়ক ছিলেন। বিভিন্ন সভাসমিতিতে তিনি স্বরচিত গান পরিবেশন করতেন। কয়েকটি গান তিনি গ্রামোফোন ডিস্কেও প্রকাশ করেছিলেন। সঙ্গীত প্রসঙ্গে কয়েকটি প্রবন্ধও তিনি রচনা করেন। এছাড়া স্বরচিত নাটকেও তিনি নিজের গান ব্যবহার করতেন।

ওই আলো যে , পূজা ২৪২ | Oi alo je
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

ওই আলো যে , পূজা ২৪২ | Oi alo je

রাগ: ভৈরবী

তাল: কাহারবা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ৬ ভাদ্র, ১৩২১

রচনাকাল (খৃষ্টাব্দ): ২৩ অগাস্ট, ১৯১৪

 

ওই আলো যে , পূজা ২৪২ | Oi alo je
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

ওই আলো যে:

ওই  আলো যে যায় রে দেখা–

হৃদয়ের পুব-গগনে সোনার রেখা ॥

এবারে ঘুচল কি ভয়, এবারে হবে কি জয়?

আকাশে হল কি ক্ষয় কালীর লেখা?।

কারে ওই যায় গো দেখা,

হৃদয়ের সাগরতীরে দাঁড়ায় একা।

ওরে তুই সকল ভুলে চেয়ে থাক্‌ নয়ন তুলে–

নীরবে চরণমূলে মাথা ঠেকা ॥

 

 

আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন
আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন

 

রবীন্দ্রনাথের সকল গান গীতবিতান নামক সংকলন গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। উক্ত গ্রন্থের ১ম ও ২য় খণ্ডে রবীন্দ্রনাথ নিজেই তার গানগুলিকে ‘পূজা’, ‘স্বদেশ’, ‘প্রেম’, ‘প্রকৃতি’, ‘বিচিত্র’ও ‘আনুষ্ঠানিক’ – এই ছয়টি পর্যায়ে বিন্যস্ত করেছিলেন। তার মৃত্যুর পর গীতবিতান গ্রন্থের প্রথম দুই খণ্ডে অসংকলিত গানগুলি নিয়ে ১৯৫০ সালে উক্ত গ্রন্থের ৩য় খণ্ড প্রকাশিত হয়। এই খণ্ডে প্রকাশিত গানগুলি ‘গীতিনাট্য’, ‘নৃত্যনাট্য’, ‘ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী’, ‘নাট্যগীতি’, ‘জাতীয় সংগীত’, ‘পূজা ও প্রার্থনা’, ‘আনুষ্ঠানিক সংগীত, ‘প্রেম ও প্রকৃতি’ ইত্যাদি পর্যায়ে বিন্যস্ত। ৬৪ খণ্ডে প্রকাশিত স্বরবিতান গ্রন্থে রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় গানের স্বরলিপি প্রকাশিত হয়েছে।

আরও দেখুন :

মন্তব্য করুন