কে যায় অমৃতধামযাত্রী , পূজা ২৫২ | Ke jay omritodhamjatri

কে যায় অমৃতধামযাত্রী , পূজা ২৫২ | Ke jay omritodhamjatri  রবীন্দ্রসংগীত’ বলতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত এবং রবীন্দ্রনাথ বা তার নতুনদাদা জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক সুরারোপিত গানগুলিকেই বোঝায়।

কে যায় অমৃতধামযাত্রী , পূজা ২৫২ | Ke jay omritodhamjatri
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

কে যায় অমৃতধামযাত্রী , পূজা ২৫২ | Ke jay omritodhamjatri

রাগ: বেহাগ

তাল: চৌতাল

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ২৯ ভাদ্র, ১৩০৩

কে যায় অমৃতধামযাত্রী , পূজা ২৫২ | Ke jay omritodhamjatri
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

কে যায় অমৃতধামযাত্রী:

কে যায় অমৃতধামযাত্রী।

আজি এ গহন তিমিররাত্রি,

কাঁপে নভ জয়গানে ॥

আনন্দরব শ্রবণে লাগে, সুপ্ত হৃদয় চমকি জাগে,

চাহি দেখে পথপানে॥

ওগো রহো রহো, মোরে ডাকি লহো, কহো আশ্বাসবাণী।

যাব অহরহ সাথে সাথে

সুখে দুখে শোকে দিবসে রাতে

অপরাজিত প্রাণে ॥

 

আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন
আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন

 

রবীন্দ্রনাথের সকল গান গীতবিতান নামক সংকলন গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। উক্ত গ্রন্থের ১ম ও ২য় খণ্ডে রবীন্দ্রনাথ নিজেই তার গানগুলিকে ‘পূজা’, ‘স্বদেশ’, ‘প্রেম’, ‘প্রকৃতি’, ‘বিচিত্র’ও ‘আনুষ্ঠানিক’ – এই ছয়টি পর্যায়ে বিন্যস্ত করেছিলেন। তার মৃত্যুর পর গীতবিতান গ্রন্থের প্রথম দুই খণ্ডে অসংকলিত গানগুলি নিয়ে ১৯৫০ সালে উক্ত গ্রন্থের ৩য় খণ্ড প্রকাশিত হয়। এই খণ্ডে প্রকাশিত গানগুলি ‘গীতিনাট্য’, ‘নৃত্যনাট্য’, ‘ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী’, ‘নাট্যগীতি’, ‘জাতীয় সংগীত’, ‘পূজা ও প্রার্থনা’, ‘আনুষ্ঠানিক সংগীত, ‘প্রেম ও প্রকৃতি’ ইত্যাদি পর্যায়ে বিন্যস্ত।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত মোট গানের সংখ্যা ২২৩২।তার গানের কথায় উপনিষদ্‌, সংস্কৃত সাহিত্য, বৈষ্ণব সাহিত্য ও বাউল দর্শনের প্রভাব সুস্পষ্ট। অন্যদিকে তার গানের সুরে ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের (হিন্দুস্তানি ও কর্ণাটকি উভয় প্রকার) ধ্রুপদ, খেয়াল, ঠুমরি, টপ্পা, তরানা, ভজন ইত্যাদি ধারার সুর এবং সেই সঙ্গে বাংলার লোকসঙ্গীত, কীর্তন, রামপ্রসাদী, পাশ্চাত্য ধ্রুপদি সঙ্গীত ও পাশ্চাত্য লোকগীতির প্রভাব লক্ষ্য করা যায়।

আরও দেখুন :

মন্তব্য করুন