তিমিরদুয়ার খোলো , পূজা ৪৬৫ | Timirduar kholo

তিমিরদুয়ার খোলো , পূজা ৪৬৫ | Timirduar kholo  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৫টি গান রচনা করেছিলেন।ধ্রুপদি ভারতীয় সংগীত, বাংলা লোকসংগীত ও ইউরোপীয় সংগীতের ধারা তিনটিকে আত্মস্থ করে তিনি একটি স্বকীয় সুরশৈলীর জন্ম দেন।

 

তিমিরদুয়ার খোলো , পূজা ৪৬৫ | Timirduar kholo

রাগ: রামকেলী

তাল: ত্রিতাল

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ফাল্গুন, ১৩১৫

 

তিমিরদুয়ার খোলো , পূজা ৪৬৫ | Timirduar kholo
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

তিমিরদুয়ার খোলো:

তিমিরদুয়ার খোলো– এসো, এসো নীরবচরণে।

জননী আমার, দাঁড়াও এই নবীন অরুণকিরণে ॥

পুণ্যপরশপুলকে সব আলস যাক দূরে।

গগনে বাজুক বীণা জগত-জাগানো সুরে।

জননী, জীবন জুড়াও তব প্রসাদসুধাসমীরণে।

জননী আমার, দাঁড়াও মম জ্যোতিবিভাসিত নয়নে ॥

 

তিমিরদুয়ার খোলো , পূজা ৪৬৫ | Timirduar kholo
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার এক ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিবান ব্রাহ্ম পিরালী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।বাল্যকালে প্রথাগত বিদ্যালয়-শিক্ষা তিনি গ্রহণ করেননি; গৃহশিক্ষক রেখে বাড়িতেই তার শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন।১৮৭৪ সালে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা-এ তার “অভিলাষ” কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটিই ছিল তার প্রথম প্রকাশিত রচনা। ১৮৭৮ সালে মাত্র সতেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার ইংল্যান্ডে যান।

 

তিমিরদুয়ার খোলো , পূজা ৪৬৫ | Timirduar kholo
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ হয়। ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন। ১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়। ১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন।কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।

আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন