তুমি কেমন করে গান কর হে গুণী । Tumi kemon kore gan koro – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর । পূজা পর্ব – ৪

তুমি কেমন করে গান কর হে গুণী [ Tumi kemon kore gan koro ] গানটি খুবই জনপ্রিয় একটি গান।  রবীন্দ্রনাথের সকল গান গীতবিতান নামক সংকলন গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। উক্ত গ্রন্থের ১ম ও ২য় খণ্ডে রবীন্দ্রনাথ নিজেই তার গানগুলিকে ‘পূজা’, ‘স্বদেশ’, ‘প্রেম’, ‘প্রকৃতি’, ‘বিচিত্র’ও ‘আনুষ্ঠানিক’ – এই ছয়টি পর্যায়ে বিন্যস্ত করেছিলেন। তার মৃত্যুর পর গীতবিতান গ্রন্থের প্রথম দুই খণ্ডে অসংকলিত গানগুলি নিয়ে ১৯৫০ সালে উক্ত গ্রন্থের ৩য় খণ্ড প্রকাশিত হয়।

 

তুমি কেমন করে গান কর হে গুণী । Tumi kemon kore gan koro – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর । পূজা পর্ব – ৪

রাগ: খাম্বাজ । তাল: কাহারবা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১০ ভাদ্র, ১৩১৬

 

তুমি কেমন করে গান , পূজা ৪ | Tumi kemon kore gan

তুমি কেমন করে গান কর হে গুণী,

অবাক হয়ে শুনি, কেবল শুনি।

সুরের আলো ভুবন ফেলে ছেয়ে,

সুরের হাওয়া চলে গগন বেয়ে,

পাষাণ টুটে ব্যাকুল বেগে ধেয়ে,

বহিয়া যায় সুরের সুরধুনী।

মনে করি অমনি সুরে গাই,

কণ্ঠে আমার সুর খুঁজে না পাই।

কইতে কী চাই, কইতে কথা বাধে;

হার মেনে যে পরান আমার কাঁদে;

আমায় তুমি ফেলেছ কোন্‌ ফাঁদে

চৌদিকে মোর সুরের জাল বুনি!

 

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার এক ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিবান ব্রাহ্ম পিরালী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।বাল্যকালে প্রথাগত বিদ্যালয়-শিক্ষা তিনি গ্রহণ করেননি; গৃহশিক্ষক রেখে বাড়িতেই তার শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন।১৮৭৪ সালে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা-এ তার “অভিলাষ” কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটিই ছিল তার প্রথম প্রকাশিত রচনা। ১৮৭৮ সালে মাত্র সতেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার ইংল্যান্ডে যান।১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ হয়।

তুমি কেমন করে গান , পূজা ৪ | Tumi kemon kore gan

 

 

আরও দেখুনঃ

“তুমি কেমন করে গান কর হে গুণী । Tumi kemon kore gan koro – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর । পূজা পর্ব – ৪”-এ 1-টি মন্তব্য

  1. এটা একটা ফালতু, বাজে গান।
    আমার স্কুল থেকে এটা হোম ওয়ার্ক
    দিয়েছিলো তাই এই গানটা শুনতে
    হয়েছে। না হলে জীবনেও এই পচা,
    নোংরা, জঘন্য গান শুনতাম না।
    🙄🙄🙄

মন্তব্য করুন