তুমি যে আমারে চাও , পূজা ২৯৮ | Tumi je amare chao

তুমি যে আমারে চাও , পূজা ২৯৮ | Tumi je amare chao  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এফআরএএস (৭ মে ১৮৬১ – ৭ আগস্ট ১৯৪১; ২৫ বৈশাখ ১২৬৮ – ২২ শ্রাবণ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ) ছিলেন অগ্রণী বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক।তাকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়। রবীন্দ্রনাথকে “গুরুদেব”, “কবিগুরু” ও “বিশ্বকবি” অভিধায় ভূষিত করা হয়।

 

তুমি যে আমারে চাও , পূজা ২৯৮ | Tumi je amare chao

রাগ: ইমন-পূরবী

তাল: ত্রিতাল

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ২৩ আষাঢ়, ১৩১১

 

তুমি যে আমারে চাও , পূজা ২৯৮ | Tumi je amare chao
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

তুমি যে আমারে চাও:

 

তুমি যে আমারে চাও আমি সে জানি।

কেন যে মোরে কাঁদাও আমি সে জানি ॥

এ আলোকে এ আঁধারে কেন তুমি আপনারে

ছায়াখানি দিয়ে ছাও আমি সে জানি ॥

সারাদিন নানা কাজে কেন তুমি নানা সাজে

কত সুরে ডাক দাও আমি সে জানি।

সারা হলে দে’য়া-নে’য়া দিনান্তের শেষ খেয়া

কোন্‌ দিক-পানে বাও আমি সে জানি ॥

 

তুমি যে আমারে চাও , পূজা ২৯৮ | Tumi je amare chao
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়। ১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন।কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়। দীর্ঘজীবনে তিনি বহুবার বিদেশ ভ্রমণ করেন এবং সমগ্র বিশ্বে বিশ্বভ্রাতৃত্বের বাণী প্রচার করেন।১৯৪১ সালে দীর্ঘ রোগভোগের পর কলকাতার পৈত্রিক বাসভবনেই তার মৃত্যু হয়।

 

তুমি যে আমারে চাও , পূজা ২৯৮ | Tumi je amare chao
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন