তুমি সুন্দর যৌবনঘন , পূজা ৫৩২ | Tumi shundor joubonghono

তুমি সুন্দর যৌবনঘন , পূজা ৫৩২ | Tumi shundor joubonghono  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৫টি গান রচনা করেছিলেন।ধ্রুপদি ভারতীয় সংগীত, বাংলা লোকসংগীত ও ইউরোপীয় সংগীতের ধারা তিনটিকে আত্মস্থ করে তিনি একটি স্বকীয় সুরশৈলীর জন্ম দেন।

 

তুমি সুন্দর যৌবনঘন , পূজা ৫৩২ | Tumi shundor joubonghono

রাগ: খাম্বাজ-বাহার

তাল: ষষ্ঠী

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১৩৩৭

 

তুমি সুন্দর যৌবনঘন , পূজা ৫৩২ | Tumi shundor joubonghono
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

তুমি সুন্দর যৌবনঘন:

 

তুমি সুন্দর, যৌবনঘন রসময় তব মূর্তি,

দৈন্যভরণ বৈভব তব অপচয়পরিপূর্তি ॥

নৃত্য গীত কাব্যছন্দ   কলগুঞ্জন বর্ণ গন্ধ–

মরণহীন চিরনবীন তব মহিমাস্ফুর্তি ॥

 

তুমি সুন্দর যৌবনঘন , পূজা ৫৩২ | Tumi shundor joubonghono
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়। ১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন।কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়। দীর্ঘজীবনে তিনি বহুবার বিদেশ ভ্রমণ করেন এবং সমগ্র বিশ্বে বিশ্বভ্রাতৃত্বের বাণী প্রচার করেন।১৯৪১ সালে দীর্ঘ রোগভোগের পর কলকাতার পৈত্রিক বাসভবনেই তার মৃত্যু হয়।

 

১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন।কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়।

 

তুমি সুন্দর যৌবনঘন , পূজা ৫৩২ | Tumi shundor joubonghono
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন