দূরে কোথায় দূরে দূরে , পূজা ৪৪০ | Dure kothay dure dure

দূরে কোথায় দূরে দূরে , পূজা ৪৪০ | Dure kothay dure dure  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এফআরএএস (৭ মে ১৮৬১ – ৭ আগস্ট ১৯৪১; ২৫ বৈশাখ ১২৬৮ – ২২ শ্রাবণ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ)ছিলেন অগ্রণী বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক।তাকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়।

 

দূরে কোথায় দূরে দূরে , পূজা ৪৪০ | Dure kothay dure dure

রাগ: ভৈরবী

তাল: মুক্তছন্দ

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১৩১৮

 

দূরে কোথায় দূরে দূরে , পূজা ৪৪০ | Dure kothay dure dure
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

দূরে কোথায় দূরে দূরে:

 

দূরে কোথায় দূরে দূরে

আমার মন বেড়ায় গো ঘুরে ঘুরে।

যে বাঁশিতে বাতাস কাঁদে সেই বাঁশিটির সুরে সুরে ॥

যে বাঁশিতে বাতাস কাঁদে সেই বাঁশিটির সুরে সুরে॥

যে পথ সকল দেশ পারায়ে উদাস হয়ে যায় হারায়ে

সে পথ বেয়ে কাঙাল পরান যেতে চায় কোন্‌ অচিনপুরে ॥

 

 

দূরে কোথায় দূরে দূরে , পূজা ৪৪০ | Dure kothay dure dure
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত মোট গানের সংখ্যা ২২৩২।তার গানের কথায় উপনিষদ্‌, সংস্কৃত সাহিত্য, বৈষ্ণব সাহিত্য ও বাউল দর্শনের প্রভাব সুস্পষ্ট। অন্যদিকে তার গানের সুরে ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের (হিন্দুস্তানি ও কর্ণাটকি উভয় প্রকার) ধ্রুপদ, খেয়াল, ঠুমরি, টপ্পা, তরানা, ভজন ইত্যাদি ধারার সুর এবং সেই সঙ্গে বাংলার লোকসঙ্গীত, কীর্তন, রামপ্রসাদী, পাশ্চাত্য ধ্রুপদি সঙ্গীত ও পাশ্চাত্য লোকগীতির প্রভাব লক্ষ্য করা যায়।

রবীন্দ্রসঙ্গীত হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত ও সুরারোপিত গান। বাংলা সংগীতের জগতে এই গানগুলি একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ স্থানের অধিকারী। রবীন্দ্রনাথের জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে ও আমার সোনার বাংলা গানদুটি যথাক্রমে ভারত ও বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জাতীয় সঙ্গীত। এছাড়া ভারতের জাতীয় স্তোত্র বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত বন্দে মাতরম্‌ গানটিতে রবীন্দ্রনাথই সুরারোপ করেছিলেন।

 

দূরে কোথায় দূরে দূরে , পূজা ৪৪০ | Dure kothay dure dure
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন