দয়া দিয়ে হবে গো , পূজা ৪৮৮ | Doya diye hobe go গানটি পূজা পর্বের একটি গান | রবীন্দ্রনাথের কাব্যসাহিত্যের বৈশিষ্ট্য ভাবগভীরতা, গীতিধর্মিতা চিত্ররূপময়তা, অধ্যাত্মচেতনা, ঐতিহ্যপ্রীতি, প্রকৃতিপ্রেম, মানবপ্রেম, স্বদেশপ্রেম, বিশ্বপ্রেম, রোম্যান্টিক সৌন্দর্যচেতনা, ভাব, ভাষা, ছন্দ ও আঙ্গিকের বৈচিত্র্য, বাস্তবচেতনা ও প্রগতিচেতনা।রবীন্দ্রনাথের গদ্যভাষাও কাব্যিক।
দয়া দিয়ে হবে গো , পূজা ৪৮৮ | Doya diye hobe go
রাগ: ভৈরবী
তাল: একতাল
রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ২৪ জ্যৈষ্ঠ, ১৩১৭

দয়া দিয়ে হবে গো:
দয়া দিয়ে হবে গো মোর জীবন ধুতে।
নইলে কি আর পারব তোমার চরণ ছুঁতে॥
তোমায় দিতে পূজার ডালি বেড়িয়ে পড়ে সকল কালি,
পরান আমার পারি নে তাই পায়ে থুতে॥
এতদিন তো ছিল না মোর কোনো ব্যথা,
সর্ব অঙ্গে মাখা ছিল মলিনতা।
আজ ওই শুভ্র কোলের তরে ব্যাকুল হৃদয় কেঁদে মরে–
দিয়ো না গো, দিয়ো না আর ধুলায় শুতে॥

রবীন্দ্রসঙ্গীত হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত ও সুরারোপিত গান। বাংলা সংগীতের জগতে এই গানগুলি একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ স্থানের অধিকারী। রবীন্দ্রনাথের জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে ও আমার সোনার বাংলা গানদুটি যথাক্রমে ভারত ও বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জাতীয় সঙ্গীত। এছাড়া ভারতের জাতীয় স্তোত্র বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত বন্দে মাতরম্ গানটিতে রবীন্দ্রনাথই সুরারোপ করেছিলেন।
‘রবীন্দ্রসংগীত’ বলতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত এবং রবীন্দ্রনাথ বা তার নতুনদাদা জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক সুরারোপিত গানগুলিকেই বোঝায়। রবীন্দ্রনাথের কবিতায় অন্যের সুরারোপিত গানগুলিকে ‘রবীন্দ্রসংগীত’ বর্গভুক্ত করা হয় না।
- ডাকে বার বার ডাকে , পূজা ৩৫৩ | Dake bar bar dake
- ডাকিল মোরে জাগার , পূজা ৫২৯ | Dakilo more jagar
- ডাকিছ শুনি জাগিনু , পূজা ১৭০ | Dakicho shuni jaginu
- ডাকিছ কে তুমি , পূজা ৪২৪ | Dakicho ke tumi
- জয় হোক জয় হোক , পূজা ৩৭৫ | Joy hok joy hok