নিভৃত প্রাণের দেবতা , পূজা ৩০০ | Nivrito praner debota

নিভৃত প্রাণের দেবতা , পূজা ৩০০ | Nivrito praner debota  রবীন্দ্রনাথের ৫২টি কাব্যগ্রন্থ,৩৮টি নাটক,১৩টি উপন্যাস ও ৩৬টি প্রবন্ধ ও অন্যান্য গদ্যসংকলন তার জীবদ্দশায় বা মৃত্যুর অব্যবহিত পরে প্রকাশিত হয়। তার সর্বমোট ৯৫টি ছোটগল্প ও ১৯১৫টি গান যথাক্রমে গল্পগুচ্ছ ও গীতবিতান সংকলনের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।

নিভৃত প্রাণের দেবতা , পূজা ৩০০ | Nivrito praner debota

রাগ: পূরবী

তাল: একতাল

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১৭ পৌষ, ১৩১৬

 

নিভৃত প্রাণের দেবতা , পূজা ৩০০ | Nivrito praner debota
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

নিভৃত প্রাণের দেবতা:

 

নিভৃত প্রাণের দেবতা যেখানে জাগেন একা,

ভক্ত, সেথায় খোলো দ্বার– আজ লব তাঁর দেখা॥

সারাদিন শুধু বাহিরে ঘুরে ঘুরে কারে চাহি রে,

সন্ধ্যাবেলার আরতি হয় নি আমার শেখা॥

তব জীবনের আলোতে জীবন-প্রদীপ জ্বালি

হে পূজারি, আজ নিভৃতে সাজাব আমার থালি।

যেথা নিখিলের সাধনা পূজালোক করে রচনা,

সেথায় আমিও ধরিব একটি জ্যোতির রেখা॥

 

নিভৃত প্রাণের দেবতা , পূজা ৩০০ | Nivrito praner debota
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রসঙ্গীত হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত ও সুরারোপিত গান। বাংলা সংগীতের জগতে এই গানগুলি একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ স্থানের অধিকারী। রবীন্দ্রনাথের জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে ও আমার সোনার বাংলা গানদুটি যথাক্রমে ভারত ও বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জাতীয় সঙ্গীত।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এফআরএএস (৭ মে ১৮৬১ – ৭ আগস্ট ১৯৪১; ২৫ বৈশাখ ১২৬৮ – ২২ শ্রাবণ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ) ছিলেন অগ্রণী বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক।তাকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়। রবীন্দ্রনাথকে “গুরুদেব”, “কবিগুরু” ও “বিশ্বকবি” অভিধায় ভূষিত করা হয়।

 

আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন
আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন

আরও দেখুন :

মন্তব্য করুন