কঠিন বেদনার তাপস , প্রেম ৩৩৬ | Kothin bedonar taposh

কঠিন বেদনার তাপস , প্রেম ৩৩৬ | Kothin bedonar taposh  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৫টি গান রচনা করেছিলেন।ধ্রুপদি ভারতীয় সংগীত, বাংলা লোকসংগীত ও ইউরোপীয় সংগীতের ধারা তিনটিকে আত্মস্থ করে তিনি একটি স্বকীয় সুরশৈলীর জন্ম দেন।রবীন্দ্রনাথ তার বহু কবিতাকে গানে রূপান্তরিত করেছিলেন।

 

কঠিন বেদনার তাপস , প্রেম ৩৩৬ | Kothin bedonar taposh

রাগ: অজ্ঞাত

তাল: অজ্ঞাত

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): আশ্বিন, ১৩৪৩

 

কঠিন বেদনার তাপস , প্রেম ৩৩৬ | Kothin bedonar taposh
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

কঠিন বেদনার তাপস:

 

কঠিন বেদনার তাপস দোঁহে যাও চিরবিরহের সাধনায়।

ফিরো না, ফিরো না, ভুলো না মোহে।

গভীর বিষাদের শান্তি পাও হৃদয়ে,

জয়ী হও অন্তরবিদ্রোহে॥

যাক পিয়াসা, ঘুচুক দুরাশা, যাক মিলায়ে কামনাকুয়াশা।

স্বপ্ন-আবেশ-বিহীন পথে যাও বাঁধনহারা

তাপবিহীন মধুর স্মৃতি নীরবে ব’হে॥

 

কঠিন বেদনার তাপস , প্রেম ৩৩৬ | Kothin bedonar taposh
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার এক ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিবান ব্রাহ্ম পিরালী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।বাল্যকালে প্রথাগত বিদ্যালয়-শিক্ষা তিনি গ্রহণ করেননি; গৃহশিক্ষক রেখে বাড়িতেই তার শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন।১৮৭৪ সালে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা-এ তার “অভিলাষ” কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটিই ছিল তার প্রথম প্রকাশিত রচনা। ১৮৭৮ সালে মাত্র সতেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার ইংল্যান্ডে যান।১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ হয়। ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন। ১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়।

 

কঠিন বেদনার তাপস , প্রেম ৩৩৬ | Kothin bedonar taposh
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন