ভক্ত করিছে প্রভুর চরণে , পূজা ৩০১ | Vokto koriche probhur chorone

ভক্ত করিছে প্রভুর চরণে , পূজা ৩০১ | Vokto koriche probhur chorone  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৫টি গান রচনা করেছিলেন।ধ্রুপদি ভারতীয় সংগীত, বাংলা লোকসংগীত ও ইউরোপীয় সংগীতের ধারা তিনটিকে আত্মস্থ করে তিনি একটি স্বকীয় সুরশৈলীর জন্ম দেন।রবীন্দ্রনাথ তার বহু কবিতাকে গানে রূপান্তরিত করেছিলেন।

 

ভক্ত করিছে প্রভুর চরণে , পূজা ৩০১ | Vokto koriche probhur chorone

রাগ: অজ্ঞাত

তাল: অজ্ঞাত

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১৩০৭

 

ভক্ত করিছে প্রভুর চরণে , পূজা ৩০১ | Vokto koriche probhur chorone
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

ভক্ত করিছে প্রভুর চরণে:

 

ভক্ত করিছে প্রভুর চরণে জীবনসমর্পণ–

ওরে দীন, তুই জোড়কর করি কর্‌ তাহা দরশন ॥

মিলনের ধারা পড়িতেছে ঝরি, বহিয়া যেতেছে অমৃতলহরী,

ভূতলে মাথাটি রাখিয়া লহো রে শুভাশিস্‌-বরিষন ॥

ওই-যে আলোক পড়েছে তাঁহার উদার ললাটদেশে,

সেথা হতে তারি একটি রশ্মি পড়ুক মাথায় এসে।

চারি দিকে তাঁর শান্তিসাগর স্থির হয়ে আছে ভরি চরাচর–

ক্ষণকাল-তরে দাঁড়াও রে তীরে, শান্ত করো রে মন ॥

 

ভক্ত করিছে প্রভুর চরণে , পূজা ৩০১ | Vokto koriche probhur chorone
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

১৮৭৮ সালে মাত্র সতেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার ইংল্যান্ডে যান।১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ হয়। ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন। ১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়।

 

১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন।কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়।

 

ভক্ত করিছে প্রভুর চরণে , পূজা ৩০১ | Vokto koriche probhur chorone
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন