রাজপুরীতে বাজায় বাঁশি , পূজা ২০ | Rajpurite bajay bashi

রাজপুরীতে বাজায় বাঁশি , পূজা ২০ | Rajpurite bajay bashi  রবীন্দ্রনাথের কাব্যসাহিত্যের বৈশিষ্ট্য ভাবগভীরতা, গীতিধর্মিতা চিত্ররূপময়তা, অধ্যাত্মচেতনা, ঐতিহ্যপ্রীতি, প্রকৃতিপ্রেম, মানবপ্রেম, স্বদেশপ্রেম, বিশ্বপ্রেম, রোম্যান্টিক সৌন্দর্যচেতনা, ভাব, ভাষা, ছন্দ ও আঙ্গিকের বৈচিত্র্য, বাস্তবচেতনা ও প্রগতিচেতনা।

রাজপুরীতে বাজায় বাঁশি , পূজা ২০ | Rajpurite bajay bashi

রাগ: পিলু

তাল: ত্রিতাল

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১৩২০

 

রাজপুরীতে বাজায় বাঁশি , পূজা ২০ | Rajpurite bajay bashi
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রাজপুরীতে বাজায় বাঁশি:

 

রাজপুরীতে বাজায় বাঁশি বেলাশেষের তান।

পথে চলি, শুধায় পথিক ‘কী নিলি তোর দান’ ॥

দেখাব যে সবার কাছে এমন আমার কী-বা আছে,

সঙ্গে আমার আছে শুধু এই কখানি গান ॥

ঘরে আমার রাখতে যে হয় বহু লোকের মন–

অনেক বাঁশি, অনেক কাঁসি, অনেক আয়োজন।

বঁধুর কাছে আসার বেলায় গানটি শুধু নিলেম গলায়,

তারি গলার মাল্য ক’রে করব মূল্যবান ॥

 

রাজপুরীতে বাজায় বাঁশি , পূজা ২০ | Rajpurite bajay bashi
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

‘রবীন্দ্রসংগীত’ বলতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত এবং রবীন্দ্রনাথ বা তার নতুনদাদা জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক সুরারোপিত গানগুলিকেই বোঝায়। রবীন্দ্রনাথের কবিতায় অন্যের সুরারোপিত গানগুলিকে ‘রবীন্দ্রসংগীত’ বর্গভুক্ত করা হয় না। এই কারণে জনপ্রিয় ‘দিনের শেষে ঘুমের দেশে’ (সুরকার: পঙ্কজকুমার মল্লিক) গানটিকে রবীন্দ্রসঙ্গীত পর্যায়ভুক্ত করা হয়নি।

রবীন্দ্রসঙ্গীত হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত ও সুরারোপিত গান। বাংলা সংগীতের জগতে এই গানগুলি একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ স্থানের অধিকারী। রবীন্দ্রনাথের জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে ও আমার সোনার বাংলা গানদুটি যথাক্রমে ভারত ও বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জাতীয় সঙ্গীত। এছাড়া ভারতের জাতীয় স্তোত্র বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত বন্দে মাতরম্‌ গানটিতে রবীন্দ্রনাথই সুরারোপ করেছিলেন।

 

আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন
আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন

আরও দেখুন :

মন্তব্য করুন