শক্তিরূপে হেরো , পূজা ৪৫৬ | Shoktirupe hero

শক্তিরূপে হেরো , পূজা ৪৫৬ | Shoktirupe hero  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৫টি গান রচনা করেছিলেন।ধ্রুপদি ভারতীয় সংগীত, বাংলা লোকসংগীত ও ইউরোপীয় সংগীতের ধারা তিনটিকে আত্মস্থ করে তিনি একটি স্বকীয় সুরশৈলীর জন্ম দেন।রবীন্দ্রনাথ তার বহু কবিতাকে গানে রূপান্তরিত করেছিলেন।

শক্তিরূপে হেরো , পূজা ৪৫৬ | Shoktirupe hero

রাগ: ইমনকল্যাণ

তাল: চৌতাল

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১৩১১

 

শক্তিরূপে হেরো , পূজা ৪৫৬ | Shoktirupe hero
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

শক্তিরূপে হেরো:

 

শক্তিরূপে হেরো, তাঁর,

আনন্দিত, অতন্দ্রিত,

ভূর্লোকে ভূবর্লোকে–

বিশ্বকাজে, চিত্তমাঝে

দিনে রাতে।

জাগো রে জাগো জাগো

উৎসাহে উল্লাসে–

পরান বাঁধো রে মরণহরণ

পরমশক্তি-সাথে ॥

শ্রান্তি আলস বিষাদ

বিলাস দ্বিধা বিবাদ

দূর করো রে।

চলো রে– চলো রে কল্যাণে,

চলো রে অভয়ে, চলো রে আলোকে,

চলো বলে।

দুখ শোক পরিহরি মিলো রে নিখিলে

নিখিলনাথে ॥

 

শক্তিরূপে হেরো , পূজা ৪৫৬ | Shoktirupe hero
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার এক ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিবান ব্রাহ্ম পিরালী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।বাল্যকালে প্রথাগত বিদ্যালয়-শিক্ষা তিনি গ্রহণ করেননি; গৃহশিক্ষক রেখে বাড়িতেই তার শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন।১৮৭৪ সালে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা-এ তার “অভিলাষ” কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটিই ছিল তার প্রথম প্রকাশিত রচনা। ১৮৭৮ সালে মাত্র সতেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার ইংল্যান্ডে যান।১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ হয়। ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন। ১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়।

 

আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন
আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন

আরও দেখুন :

মন্তব্য করুন