গানে গানে তব বন্ধন , পূজা ১০ | Gaane gaane tobo bondhon

গানে গানে তব বন্ধন , পূজা ১০ | Gaane gaane tobo bondhon  রবীন্দ্রসংগীত’ বলতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত এবং রবীন্দ্রনাথ বা তার নতুনদাদা জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক সুরারোপিত গানগুলিকেই বোঝায়।

 

গানে গানে তব বন্ধন , পূজা ১০ | Gaane gaane tobo bondhon

রাগ: আশাবরী-ভৈরবী

তাল: দাদরা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ৮ আশ্বিন, ১৩৩৩

রচনাকাল (খৃষ্টাব্দ): ২৫ সেপ্টেম্বর, ১৯২৬

গানে গানে তব বন্ধন , পূজা ১০ | Gaane gaane tobo bondhon
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

গানে গানে তব বন্ধন:

 

গানে গানে তব বন্ধন যাক টুটে

রুদ্ধবাণীর অন্ধকারে কাঁদন জেগে উঠে ॥

বিশ্বকবির চিত্তমাঝে ভুবনবীণা যেথায় বাজে

জীবন তোমার সুরের ধারায় পড়ুক সেথায় লুটে ॥

ছন্দ তোমার ভেঙে গিয়ে দ্বন্দ্ব বাধায় প্রাণে,

অন্তরে আর বাহিরে তাই তান মেলে না তানে।

সুরহারা প্রাণ বিষম বাধা– সেই তো আঁধি, সেই তো ধাঁধা–

গান-ভোলা তুই গান ফিরে নে, যাক সে আপদ ছুটে ॥

 

গানে গানে তব বন্ধন , পূজা ১০ | Gaane gaane tobo bondhon
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথের সকল গান গীতবিতান নামক সংকলন গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। উক্ত গ্রন্থের ১ম ও ২য় খণ্ডে রবীন্দ্রনাথ নিজেই তার গানগুলিকে ‘পূজা’, ‘স্বদেশ’, ‘প্রেম’, ‘প্রকৃতি’, ‘বিচিত্র’ও ‘আনুষ্ঠানিক’ – এই ছয়টি পর্যায়ে বিন্যস্ত করেছিলেন। তার মৃত্যুর পর গীতবিতান গ্রন্থের প্রথম দুই খণ্ডে অসংকলিত গানগুলি নিয়ে ১৯৫০ সালে উক্ত গ্রন্থের ৩য় খণ্ড প্রকাশিত হয়। এই খণ্ডে প্রকাশিত গানগুলি ‘গীতিনাট্য’, ‘নৃত্যনাট্য’, ‘ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী’, ‘নাট্যগীতি’, ‘জাতীয় সংগীত’, ‘পূজা ও প্রার্থনা’, ‘আনুষ্ঠানিক সংগীত, ‘প্রেম ও প্রকৃতি’ ইত্যাদি পর্যায়ে বিন্যস্ত।

গানে গানে তব বন্ধন , পূজা ১০ | Gaane gaane tobo bondhon
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন