ঘোর দুঃখে জাগিনু , পূজা ৪৩৪ | Ghor dukkhe jaginu

ঘোর দুঃখে জাগিনু , পূজা ৪৩৪ | Ghor dukkhe jaginu  রবীন্দ্রনাথের কাব্যসাহিত্যের বৈশিষ্ট্য ভাবগভীরতা, গীতিধর্মিতা চিত্ররূপময়তা, অধ্যাত্মচেতনা, ঐতিহ্যপ্রীতি, প্রকৃতিপ্রেম, মানবপ্রেম, স্বদেশপ্রেম, বিশ্বপ্রেম, রোম্যান্টিক সৌন্দর্যচেতনা, ভাব, ভাষা, ছন্দ ও আঙ্গিকের বৈচিত্র্য, বাস্তবচেতনা ও প্রগতিচেতনা।রবীন্দ্রনাথের গদ্যভাষাও কাব্যিক।

 

ঘোর দুঃখে জাগিনু , পূজা ৪৩৪ | Ghor dukkhe jaginu

রাগ: ভূপালী

তাল: ত্রিতাল

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১৩১৭

 

ঘোর দুঃখে জাগিনু , পূজা ৪৩৪ | Ghor dukkhe jaginu
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

ঘো-র দুঃখে জাগিনু:

 

ঘোর দুঃখে জাগিনু, ঘনঘোরা যামিনী

একেলা হায় রে– তোমার আশা হারায়ে ॥

ভোর হল নিশা, জাগে দশ দিশা–

আছি দ্বারে দাঁড়ায়ে

উদয়পথপানে দুই বাহু বাড়ায়ে ॥

 

ঘোর দুঃখে জাগিনু , পূজা ৪৩৪ | Ghor dukkhe jaginu
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর বিবাহ হয়। ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন। ১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়। ১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন।

 

১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন।কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়।

 

ঘোর দুঃখে জাগিনু , পূজা ৪৩৪ | Ghor dukkhe jaginu
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন