চলি গো চলি , পূজা ৫৭৬ | Choli go choli

চলি গো চলি , পূজা ৫৭৬ | Choli go choli  রবীন্দ্রনাথের কাব্যসাহিত্যের বৈশিষ্ট্য ভাবগভীরতা, গীতিধর্মিতা চিত্ররূপময়তা, অধ্যাত্মচেতনা, ঐতিহ্যপ্রীতি, প্রকৃতিপ্রেম, মানবপ্রেম, স্বদেশপ্রেম, বিশ্বপ্রেম, রোম্যান্টিক সৌন্দর্যচেতনা, ভাব, ভাষা, ছন্দ ও আঙ্গিকের বৈচিত্র্য, বাস্তবচেতনা ও প্রগতিচেতনা।

 

চলি গো চলি , পূজা ৫৭৬ | Choli go choli

রাগ: বাউল

তাল: কাহারবা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ২৩ ফাল্গুন, ১৩২১

রচনাকাল (খৃষ্টাব্দ): ৭ মার্চ, ১৯১৫

চলি গো চলি , পূজা ৫৭৬ | Choli go choli
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

চলি গো চলি:

চলি গো, চলি গো, যাই গো চলে।

পথের প্রদীপ জ্বলে গো গগন-তলে॥

বাজিয়ে চলি পথের বাঁশি, ছড়িয়ে চলি চলার হাসি,

রঙিন বসন উড়িয়ে চলি জলে স্থলে॥

পথিক ভুবন ভালোবাসে পথিকজনে রে।

এমন সুরে তাই সে ডাকে ক্ষণে ক্ষণে রে।

চলার পথের আগে আগে ঋতুর ঋতুর সোহাগ জাগে,

চরণঘায়ে মরণ মরে পলে পলে॥

 

চলি গো চলি , পূজা ৫৭৬ | Choli go choli
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ হয়। ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন। ১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়। ১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৫টি গান রচনা করেছিলেন।ধ্রুপদি ভারতীয় সংগীত, বাংলা লোকসংগীত ও ইউরোপীয় সংগীতের ধারা তিনটিকে আত্মস্থ করে তিনি একটি স্বকীয় সুরশৈলীর জন্ম দেন।রবীন্দ্রনাথ তার বহু কবিতাকে গানে রূপান্তরিত করেছিলেন।

চলি গো চলি , পূজা ৫৭৬ | Choli go choli
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন