চিরসখা ছেড়ো না , পূজা ৪১৩ | Chirosokha chero na

চিরসখা ছেড়ো না , পূজা ৪১৩ | Chirosokha chero na  রবীন্দ্রনাথের কাব্যসাহিত্যের বৈশিষ্ট্য ভাবগভীরতা, গীতিধর্মিতা চিত্ররূপময়তা, অধ্যাত্মচেতনা, ঐতিহ্যপ্রীতি, প্রকৃতিপ্রেম, মানবপ্রেম, স্বদেশপ্রেম, বিশ্বপ্রেম, রোম্যান্টিক সৌন্দর্যচেতনা, ভাব, ভাষা, ছন্দ ও আঙ্গিকের বৈচিত্র্য, বাস্তবচেতনা ও প্রগতিচেতনা।রবীন্দ্রনাথের গদ্যভাষাও কাব্যিক।

 

চিরসখা ছেড়ো না , পূজা ৪১৩ | Chirosokha chero na

রাগ: বেহাগ

তাল: ত্রিতাল

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১৩০৫

 

চিরসখা ছেড়ো না , পূজা ৪১৩ | Chirosokha chero na
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

চিরসখা ছেড়ো না:

 

চিরসখা, ছেড়ো না মোরে ছেড়ো না।

সংসারগহনে নির্ভয়নির্ভর, নির্জনসজনে সঙ্গে রহো ॥

অধনের হও ধন, অনাথের নাথ হও হে, অবলের বল।

জরাভারাতুরে নবীন করো ওহো সুধাসাগর ॥

 

চিরসখা ছেড়ো না , পূজা ৪১৩ | Chirosokha chero na
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার এক ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিবান ব্রাহ্ম পিরালী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।বাল্যকালে প্রথাগত বিদ্যালয়-শিক্ষা তিনি গ্রহণ করেননি; গৃহশিক্ষক রেখে বাড়িতেই তার শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন।১৮৭৪ সালে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা-এ তার “অভিলাষ” কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটিই ছিল তার প্রথম প্রকাশিত রচনা। ১৮৭৮ সালে মাত্র সতেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার ইংল্যান্ডে যান।

 

রবীন্দ্রসঙ্গীত হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত ও সুরারোপিত গান। বাংলা সংগীতের জগতে এই গানগুলি একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ স্থানের অধিকারী। রবীন্দ্রনাথের জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে ও আমার সোনার বাংলা গানদুটি যথাক্রমে ভারত ও বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জাতীয় সঙ্গীত। এছাড়া ভারতের জাতীয় স্তোত্র বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত বন্দে মাতরম্‌ গানটিতে রবীন্দ্রনাথই সুরারোপ করেছিলেন।

চিরসখা ছেড়ো না , পূজা ৪১৩ | Chirosokha chero na
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন