তোমারেই করিয়াছি জীবনের , প্রেম ১২১ | Tomarei koriyachi jiboner

তোমারেই করিয়াছি জীবনের , প্রেম ১২১ | Tomarei koriyachi jiboner  রবীন্দ্রসংগীত’ বলতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত এবং রবীন্দ্রনাথ বা তার নতুনদাদা জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক সুরারোপিত গানগুলিকেই বোঝায়।

তোমারেই করিয়াছি জীবনের , প্রেম ১২১ | Tomarei koriyachi jiboner

রাগ: ছায়ানট

তাল: ঝাঁপতাল

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১২৮৭

 

তোমারেই করিয়াছি জীবনের , প্রেম ১২১ | Tomarei koriyachi jiboner
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

তোমারেই করিয়াছি জীবনের:

তোমারেই করিয়াছি জীবনের ধ্রুবতারা,

এ সমুদ্রে আর কভু হব নাকো পথহারা।

যেথা আমি যাই নাকো তুমি প্রকাশিত থাকো,

আকুল নয়নজলে ঢালো গো কিরণধারা ॥

তব মুখ সদা মনে জাগিতেছে সংগোপনে,

তিলেক অন্তর হলে না হেরি কূল-কিনারা।

কখনো বিপথে যদি ভ্রমিতে চাহে এ হৃদি

অমনি ও মুখ হেরি শরমে সে হয় সারা।

 

তোমারেই করিয়াছি জীবনের , প্রেম ১২১ | Tomarei koriyachi jiboner
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত মোট গানের সংখ্যা ২২৩২।তার গানের কথায় উপনিষদ্‌, সংস্কৃত সাহিত্য, বৈষ্ণব সাহিত্য ও বাউল দর্শনের প্রভাব সুস্পষ্ট। অন্যদিকে তার গানের সুরে ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের (হিন্দুস্তানি ও কর্ণাটকি উভয় প্রকার) ধ্রুপদ, খেয়াল, ঠুমরি, টপ্পা, তরানা, ভজন ইত্যাদি ধারার সুর এবং সেই সঙ্গে বাংলার লোকসঙ্গীত, কীর্তন, রামপ্রসাদী, পাশ্চাত্য ধ্রুপদি সঙ্গীত ও পাশ্চাত্য লোকগীতির প্রভাব লক্ষ্য করা যায়।

রবীন্দ্রনাথের সকল গান গীতবিতান নামক সংকলন গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। উক্ত গ্রন্থের ১ম ও ২য় খণ্ডে রবীন্দ্রনাথ নিজেই তার গানগুলিকে ‘পূজা’, ‘স্বদেশ’, ‘প্রেম’, ‘প্রকৃতি’, ‘বিচিত্র’ও ‘আনুষ্ঠানিক’ – এই ছয়টি পর্যায়ে বিন্যস্ত করেছিলেন। তার মৃত্যুর পর গীতবিতান গ্রন্থের প্রথম দুই খণ্ডে অসংকলিত গানগুলি নিয়ে ১৯৫০ সালে উক্ত গ্রন্থের ৩য় খণ্ড প্রকাশিত হয়।

 

 

আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন