দিনান্তবেলায় শেষের ফসল , প্রেম ২৩৫ | Dinantobelay sesher foshol

দিনান্তবেলায় শেষের ফসল , প্রেম ২৩৫ | Dinantobelay sesher foshol  রবীন্দ্রনাথ নিজেও সুগায়ক ছিলেন। বিভিন্ন সভাসমিতিতে তিনি স্বরচিত গান পরিবেশন করতেন। কয়েকটি গান তিনি গ্রামোফোন ডিস্কেও প্রকাশ করেছিলেন। সঙ্গীত প্রসঙ্গে কয়েকটি প্রবন্ধও তিনি রচনা করেন। এছাড়া স্বরচিত নাটকেও তিনি নিজের গান ব্যবহার করতেন।

 

দিনান্তবেলায় শেষের ফসল , প্রেম ২৩৫ | Dinantobelay sesher foshol

রাগ: ভৈরবী

তাল: কাহারবা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ৩০ ফাল্গুন, ১৩৪৫

রচনাকাল (খৃষ্টাব্দ): ১৪ মার্চ, ১৯৩৯

 

দিনান্তবেলায় শেষের ফসল , প্রেম ২৩৫ | Dinantobelay sesher foshol
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

দিনান্তবেলায় শেষের ফসল:

দিনান্তবেলায় শেষের ফসল নিলেম তরী-‘পরে,

এ পারে কৃষি হল সারা,

যাব ও পারের ঘাটে॥

হংসবলাকা উড়ে যায়

দূরের তীরে, তারার আলোয়,

তারি ডানার ধ্বনি বাজে মোর অন্তরে॥

ভাঁটার নদী ধায় সাগর-পানে কলতানে,

ভাবনা মোর ভেসে যায় তারি টানে।

যা-কিছু নিয়ে চলি শেষ সঞ্চয়

সুখ নয় সে, দঃখ সে নয়, নয় সে কামনা–

শুনি শুধু মাঝির গান আর দাঁড়ের ধ্বনি তাহার স্বরে॥

 

দিনান্তবেলায় শেষের ফসল , প্রেম ২৩৫ | Dinantobelay sesher foshol
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত মোট গানের সংখ্যা ২২৩২।তার গানের কথায় উপনিষদ্‌, সংস্কৃত সাহিত্য, বৈষ্ণব সাহিত্য ও বাউল দর্শনের প্রভাব সুস্পষ্ট। অন্যদিকে তার গানের সুরে ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের (হিন্দুস্তানি ও কর্ণাটকি উভয় প্রকার) ধ্রুপদ, খেয়াল, ঠুমরি, টপ্পা, তরানা, ভজন ইত্যাদি ধারার সুর এবং সেই সঙ্গে বাংলার লোকসঙ্গীত, কীর্তন, রামপ্রসাদী, পাশ্চাত্য ধ্রুপদি সঙ্গীত ও পাশ্চাত্য লোকগীতির প্রভাব লক্ষ্য করা যায়।

 

দিনান্তবেলায় শেষের ফসল , প্রেম ২৩৫ | Dinantobelay sesher foshol
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন