না না নাই বা এলে , প্রেম ১৫৫ | Na na nai ba ele

না না নাই বা এলে , প্রেম ১৫৫ | Na na nai ba ele  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত মোট গানের সংখ্যা ২২৩২।তার গানের কথায় উপনিষদ্‌, সংস্কৃত সাহিত্য, বৈষ্ণব সাহিত্য ও বাউল দর্শনের প্রভাব সুস্পষ্ট। অন্যদিকে তার গানের সুরে ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের (হিন্দুস্তানি ও কর্ণাটকি উভয় প্রকার) ধ্রুপদ, খেয়াল, ঠুমরি, টপ্পা, তরানা, ভজন ইত্যাদি ধারার সুর এবং সেই সঙ্গে বাংলার লোকসঙ্গীত, কীর্তন, রামপ্রসাদী, পাশ্চাত্য ধ্রুপদি সঙ্গীত ও পাশ্চাত্য লোকগীতির প্রভাব লক্ষ্য করা যায়।

 

না না নাই বা এলে , প্রেম ১৫৫ | Na na nai ba ele

রাগ: বেহাগ

তাল: দাদরা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১৯ ফাল্গুন, ১৩২৯

রচনাকাল (খৃষ্টাব্দ): ৩ মার্চ, ১৯২৩

 

না না নাই বা এলে , প্রেম ১৫৫ | Na na nai ba ele
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

না না নাই বা এলে:

 

না না  নাই বা এলে যদি সময় নাই,

ক্ষণেক এসে বোলো না গো “যাই যাই যাই’॥

আমার প্রাণে আছে জানি সীমাবিহীন গভীর বাণী,

তোমার চিরদিনের কথাখানি বলব — বলতে যেন পাই॥

যখন দখিনহাওয়া কানন ঘিরে

এক কথা কয় ফিরে ফিরে,

পূর্ণিমাচাঁদ কারে চেয়ে এক তানে দেয় আকাশ ছেয়ে,

যেন সময়হারা সেই সময়ে একটি সে গান গাই॥

 

না না নাই বা এলে , প্রেম ১৫৫ | Na na nai ba ele
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথের সকল গান গীতবিতান নামক সংকলন গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। উক্ত গ্রন্থের ১ম ও ২য় খণ্ডে রবীন্দ্রনাথ নিজেই তার গানগুলিকে ‘পূজা’, ‘স্বদেশ’, ‘প্রেম’, ‘প্রকৃতি’, ‘বিচিত্র’ও ‘আনুষ্ঠানিক’ – এই ছয়টি পর্যায়ে বিন্যস্ত করেছিলেন। তার মৃত্যুর পর গীতবিতান গ্রন্থের প্রথম দুই খণ্ডে অসংকলিত গানগুলি নিয়ে ১৯৫০ সালে উক্ত গ্রন্থের ৩য় খণ্ড প্রকাশিত হয়।

 

না না নাই বা এলে , প্রেম ১৫৫ | Na na nai ba ele
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন