পেয়েছি সন্ধান তব , পূজা ৪৬২ | Peyechi sondhan tobo

পেয়েছি সন্ধান তব , পূজা ৪৬২ | Peyechi sondhan tobo  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার এক ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিবান ব্রাহ্ম পিরালী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।বাল্যকালে প্রথাগত বিদ্যালয়-শিক্ষা তিনি গ্রহণ করেননি; গৃহশিক্ষক রেখে বাড়িতেই তার শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন।

 

পেয়েছি সন্ধান তব , পূজা ৪৬২ | Peyechi sondhan tobo

রাগ: গৌড়সারং

তাল: চৌতাল

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১২৯৩

 

পেয়েছি সন্ধান তব , পূজা ৪৬২ | Peyechi sondhan tobo
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

পেয়েছি সন্ধান তব:

 

পেয়েছি সন্ধান তব অন্তর্যামী, অন্তরে দেখেছি তোমারে॥

চকিতে চপল আলোকে, হৃদয়শতদলমাঝে,

হেরিনু একি অপরূপ রূপ॥

কোথা ফিরিতেছিলাম পথে পথে দ্বারে দ্বারে

মাতিয়া কলরবে–

সহসা কোলাহলমাঝে শুনেছি তব আহ্বান,

নিভৃতহৃদয়মাঝে

মধুর গভীর শান্ত বাণী॥

 

পেয়েছি সন্ধান তব , পূজা ৪৬২ | Peyechi sondhan tobo
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ হয়। ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন। ১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়। ১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন।কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়।

 

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৫টি গান রচনা করেছিলেন।ধ্রুপদি ভারতীয় সংগীত, বাংলা লোকসংগীত ও ইউরোপীয় সংগীতের ধারা তিনটিকে আত্মস্থ করে তিনি একটি স্বকীয় সুরশৈলীর জন্ম দেন।

 

পেয়েছি সন্ধান তব , পূজা ৪৬২ | Peyechi sondhan tobo
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন