প্রভু আমার রবীন্দ্রসংগীত, পূজা ৬৮ | Probhu amar

প্রভু আমার রবীন্দ্রসংগীত, পূজা ৬৮ | Probhu amar  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৫টি গান রচনা করেছিলেন।ধ্রুপদি ভারতীয় সংগীত, বাংলা লোকসংগীত ও ইউরোপীয় সংগীতের ধারা তিনটিকে আত্মস্থ করে তিনি একটি স্বকীয় সুরশৈলীর জন্ম দেন।রবীন্দ্রনাথ তার বহু কবিতাকে গানে রূপান্তরিত করেছিলেন।

 

প্রভু আমার রবীন্দ্রসংগীত, পূজা ৬৮ | Probhu amar

রাগ: কেদারা

তাল: একতাল

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ৫ আশ্বিন, ১৩১৭

 

প্রভু আমার রবীন্দ্রসংগীত, পূজা ৬৮ | Probhu amar
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

প্রভু আমার রবীন্দ্রসংগীত:

 

প্রভু আমার, প্রিয় আমার পরম ধন হে।

চিরপথের সঙ্গী আমার চিরজীবন হে ॥

তৃপ্তি আমার, অতৃপ্তি মোর, মুক্তি আমার, বন্ধনডোর,

দুঃখসুখের চরম আমার জীবন মরণ হে॥

আমার সকল গতির মাঝে পরম গতি হে,

নিত্য প্রেমের ধামে আমার পরম পতি হে।

ওগো সবার, ওগো আমার, বিশ্ব হতে চিত্তে বিহার–

অন্তবিহীন লীলা তোমার নূতন নূতন হে ॥

 

প্রভু আমার রবীন্দ্রসংগীত, পূজা ৬৮ | Probhu amar
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার এক ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিবান ব্রাহ্ম পিরালী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।বাল্যকালে প্রথাগত বিদ্যালয়-শিক্ষা তিনি গ্রহণ করেননি; গৃহশিক্ষক রেখে বাড়িতেই তার শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন।১৮৭৪ সালে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা-এ তার “অভিলাষ” কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটিই ছিল তার প্রথম প্রকাশিত রচনা। ১৮৭৮ সালে মাত্র সতেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার ইংল্যান্ডে যান।১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ হয়। ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন। ১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়।

 

প্রভু আমার রবীন্দ্রসংগীত, পূজা ৬৮ | Probhu amar
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন