হে সখা মম হৃদয়ে , পূজা ৪১১ | He sokha momo hridoye

হে সখা মম হৃদয়ে , পূজা ৪১১ | He sokha momo hridoye  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এফআরএএস (৭ মে ১৮৬১ – ৭ আগস্ট ১৯৪১; ২৫ বৈশাখ ১২৬৮ – ২২ শ্রাবণ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ) ছিলেন অগ্রণী বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক।

 

হে সখা মম হৃদয়ে , পূজা ৪১১ | He sokha momo hridoye

রাগ: ছায়ানট

তাল: একতাল

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১৩০৭

 

হে সখা মম হৃদয়ে , পূজা ৪১১ | He sokha momo hridoye
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

হে সখা মম হৃদয়ে:

হে সখা, মম হৃদয়ে রহো।

সংসারে সব কাজে ধ্যানে জ্ঞানে হৃদয়ে রহো ॥

নাথ, তুমি এসো ধীরে সুখ-দুখ-হাসি-নয়ননীরে,

লহো আমার জীবন ঘিরে–

সংসারে সব কাজে ধ্যানে জ্ঞানে হৃদয়ে রহো ॥

 

হে সখা মম হৃদয়ে , পূজা ৪১১ | He sokha momo hridoye
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

১৮৭৮ সালে মাত্র সতেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার ইংল্যান্ডে যান।১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ হয়। ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন।

১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন।কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়। দীর্ঘজীবনে তিনি বহুবার বিদেশ ভ্রমণ করেন এবং সমগ্র বিশ্বে বিশ্বভ্রাতৃত্বের বাণী প্রচার করেন।১৯৪১ সালে দীর্ঘ রোগভোগের পর কলকাতার পৈত্রিক বাসভবনেই তার মৃত্যু হয়।

 

হে সখা মম হৃদয়ে , পূজা ৪১১ | He sokha momo hridoye
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন