আমি এলেম তারি , প্রেম ২৮৬ | Ami elem tari

আমি এলেম তারি , প্রেম ২৮৬ | Ami elem tari  রবীন্দ্রনাথ নিজেও সুগায়ক ছিলেন। বিভিন্ন সভাসমিতিতে তিনি স্বরচিত গান পরিবেশন করতেন। কয়েকটি গান তিনি গ্রামোফোন ডিস্কেও প্রকাশ করেছিলেন। সঙ্গীত প্রসঙ্গে কয়েকটি প্রবন্ধও তিনি রচনা করেন। এছাড়া স্বরচিত নাটকেও তিনি নিজের গান ব্যবহার করতেন।

আমি এলেম তারি , প্রেম ২৮৬ | Ami elem tari

রাগ: বৃন্দাবনী সারং

তাল: কাহারবা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): অগ্রহায়ণ, ১৩২৮

রচনাকাল (খৃষ্টাব্দ): ডিসেম্বর, ১৯২১

 

আমি এলেম তারি , প্রেম ২৮৬ | Ami elem tari
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

আমি এলেম তারি:

 

আমি এলেম তারি দ্বারে, ডাক দিলেম অন্ধকারে হা রে॥

আগল ধরে দিলেম নাড়া– প্রহরে গেল, পাই নি সাড়া,

দেখতে পেলেম না যে তা রে হা রে॥

তবে যাবার আগে এখান থেকে এই লিখনখানি যাব রেখে–

দেখা তোমার পাই বা না পাই দেখতে এলেম জেনো গো তাই,

ফিরে যাই সুদূরের পারে হা রে॥

 

আমি এলেম তারি , প্রেম ২৮৬ | Ami elem tari
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথের সকল গান গীতবিতান নামক সংকলন গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। উক্ত গ্রন্থের ১ম ও ২য় খণ্ডে রবীন্দ্রনাথ নিজেই তার গানগুলিকে ‘পূজা’, ‘স্বদেশ’, ‘প্রেম’, ‘প্রকৃতি’, ‘বিচিত্র’ও ‘আনুষ্ঠানিক’ – এই ছয়টি পর্যায়ে বিন্যস্ত করেছিলেন। তার মৃত্যুর পর গীতবিতান গ্রন্থের প্রথম দুই খণ্ডে অসংকলিত গানগুলি নিয়ে ১৯৫০ সালে উক্ত গ্রন্থের ৩য় খণ্ড প্রকাশিত হয়। এই খণ্ডে প্রকাশিত গানগুলি ‘গীতিনাট্য’, ‘নৃত্যনাট্য’, ‘ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী’, ‘নাট্যগীতি’, ‘জাতীয় সংগীত’, ‘পূজা ও প্রার্থনা’, ‘আনুষ্ঠানিক সংগীত, ‘প্রেম ও প্রকৃতি’ ইত্যাদি পর্যায়ে বিন্যস্ত। ৬৪ খণ্ডে প্রকাশিত স্বরবিতান গ্রন্থে রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় গানের স্বরলিপি প্রকাশিত হয়েছে।

 

আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন
আমাদের গুগল নিউজ ফলো করুন

মন্তব্য করুন