কেমনে ফিরিয়া যাও , পূজা ৪৪৫ | Kemone firiya jao

কেমনে ফিরিয়া যাও , পূজা ৪৪৫ | Kemone firiya jao  রবীন্দ্রনাথ নিজেও সুগায়ক ছিলেন। বিভিন্ন সভাসমিতিতে তিনি স্বরচিত গান পরিবেশন করতেন। কয়েকটি গান তিনি গ্রামোফোন ডিস্কেও প্রকাশ করেছিলেন। সঙ্গীত প্রসঙ্গে কয়েকটি প্রবন্ধও তিনি রচনা করেন। এছাড়া স্বরচিত নাটকেও তিনি নিজের গান ব্যবহার করতেন।

কেমনে ফিরিয়া যাও , পূজা ৪৪৫ | Kemone firiya jao

রাগ: ভৈরবী

তাল: চৌতাল

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১৩০০

কেমনে ফিরিয়া যাও , পূজা ৪৪৫ | Kemone firiya jao
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

কেমনে ফিরিয়া যাও:

 

কেমনে ফিরিয়া যাও না দেখি তাঁহারে!

কেমনে জীবন কাটে চির-অন্ধকারে ॥

মহান জগতে থাকি বিস্ময়বিহীন আঁখি,

বারেক না দেখ তাঁরে এ বিশ্বমাঝারে ॥

যতনে জাগায়ে জ্যোতি ফিরে কোটি সূর্যলোক,

তুমি কেন নিভায়েছ আত্মার আলোক?

তাঁহার আহ্বানরবে আনন্দে চলিছে সবে,

তুমি কেন বসে আছ ক্ষুদ্র এ সংসারে?।

কেমনে ফিরিয়া যাও , পূজা ৪৪৫ | Kemone firiya jao
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথের সকল গান গীতবিতান নামক সংকলন গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। উক্ত গ্রন্থের ১ম ও ২য় খণ্ডে রবীন্দ্রনাথ নিজেই তার গানগুলিকে ‘পূজা’, ‘স্বদেশ’, ‘প্রেম’, ‘প্রকৃতি’, ‘বিচিত্র’ও ‘আনুষ্ঠানিক’ – এই ছয়টি পর্যায়ে বিন্যস্ত করেছিলেন। তার মৃত্যুর পর গীতবিতান গ্রন্থের প্রথম দুই খণ্ডে অসংকলিত গানগুলি নিয়ে ১৯৫০ সালে উক্ত গ্রন্থের ৩য় খণ্ড প্রকাশিত হয়। এই খণ্ডে প্রকাশিত গানগুলি ‘গীতিনাট্য’, ‘নৃত্যনাট্য’, ‘ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী’, ‘নাট্যগীতি’, ‘জাতীয় সংগীত’, ‘পূজা ও প্রার্থনা’, ‘আনুষ্ঠানিক সংগীত, ‘প্রেম ও প্রকৃতি’ ইত্যাদি পর্যায়ে বিন্যস্ত। ৬৪ খণ্ডে প্রকাশিত স্বরবিতান গ্রন্থে রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় গানের স্বরলিপি প্রকাশিত হয়েছে।

কেমনে ফিরিয়া যাও , পূজা ৪৪৫ | Kemone firiya jao
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুন :

মন্তব্য করুন