জয় হোক জয় হোক , পূজা ৩৭৫ | Joy hok joy hok

জয় হোক জয় হোক , পূজা ৩৭৫ | Joy hok joy hok রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৫টি গান রচনা করেছিলেন।ধ্রুপদি ভারতীয় সংগীত, বাংলা লোকসংগীত ও ইউরোপীয় সংগীতের ধারা তিনটিকে আত্মস্থ করে তিনি একটি স্বকীয় সুরশৈলীর জন্ম দেন।রবীন্দ্রনাথ তার বহু কবিতাকে গানে রূপান্তরিত করেছিলেন।

 

জয় হোক জয় হোক , পূজা ৩৭৫ | Joy hok joy hok

রাগ: ভৈরবী

তাল: কাহারবা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ফাল্গুন, ১৩২৮

 

জয় হোক জয় হোক , পূজা ৩৭৫ | Joy hok joy hok
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

জয় হোক জয় হোক:

জয় হোক, জয় হোক নব অরুণোদয়।

পূর্বদিগঞ্চল হোক জ্যোতির্ময়॥

এসো অপরাজিত বাণী, অসত্য হানি–

অপহত শঙ্কা, অপগত সংশয় ॥

এসো নবজাগ্রত প্রাণ, চিরযৌবনজয়গান।

এসো মৃত্যুঞ্জয় আশা জড়ত্বনাশা–

ক্রন্দন দূর হোক, বন্ধন হোক ক্ষয় ॥

 

জয় হোক জয় হোক , পূজা ৩৭৫ | Joy hok joy hok
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার এক ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিবান ব্রাহ্ম পিরালী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।বাল্যকালে প্রথাগত বিদ্যালয়-শিক্ষা তিনি গ্রহণ করেননি; গৃহশিক্ষক রেখে বাড়িতেই তার শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন।১৮৭৪ সালে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা-এ তার “অভিলাষ” কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটিই ছিল তার প্রথম প্রকাশিত রচনা। ১৮৭৮ সালে মাত্র সতেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার ইংল্যান্ডে যান।১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ হয়। ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন।

 

জয় হোক জয় হোক , পূজা ৩৭৫ | Joy hok joy hok
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন।কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়।

আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন