দুঃখ যদি না পাবে তো , পূজা ২০৪ | Dukkho jodi na pabe to

দুঃখ যদি না পাবে তো , পূজা ২০৪ | Dukkho jodi na pabe to  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এফআরএএস (৭ মে ১৮৬১ – ৭ আগস্ট ১৯৪১; ২৫ বৈশাখ ১২৬৮ – ২২ শ্রাবণ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ)ছিলেন অগ্রণী বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক।তাকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়।

 

দুঃখ যদি না পাবে তো , পূজা ২০৪ | Dukkho jodi na pabe to

রাগ: বাউল

তাল: কাহারবা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ১ আশ্বিন, ১৩২১

রচনাকাল (খৃষ্টাব্দ): ১৮ সেপ্টেম্বর, ১৯১৪

 

দুঃখ যদি না পাবে তো , পূজা ২০৪ | Dukkho jodi na pabe to
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

দুঃখ যদি না পাবে তো:

 

দুঃখ যদি না পাবে তো

দুঃখ তোমার ঘুচবে কবে?

বিষকে বিষের দাহ দিয়ে

দহন করে মারতে হবে।

জ্বলতে দে তোর আগুনটারে,

ভয় কিছু না করিস তারে,

ছাই হয়ে সে নিভবে যখন

জ্বলবে না আর কভু তবে।

এড়িয়ে তাঁরে পালাস না রে

ধরা দিতে হোস না কাতর।

দীর্ঘ পথে ছুটে কেবল

দীর্ঘ করিস দুঃখটা তোর

মরতে মরতে মরণটারে

শেষ করে দে একেবারে,

তার পরে সেই জীবন এসে

আপন আসন আপনি লবে।

 

 

দুঃখ যদি না পাবে তো , পূজা ২০৪ | Dukkho jodi na pabe to
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রসঙ্গীত হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত ও সুরারোপিত গান। বাংলা সংগীতের জগতে এই গানগুলি একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ স্থানের অধিকারী। রবীন্দ্রনাথের জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে ও আমার সোনার বাংলা গানদুটি যথাক্রমে ভারত ও বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জাতীয় সঙ্গীত। এছাড়া ভারতের জাতীয় স্তোত্র বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত বন্দে মাতরম্‌ গানটিতে রবীন্দ্রনাথই সুরারোপ করেছিলেন।

‘রবীন্দ্রসংগীত’ বলতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত এবং রবীন্দ্রনাথ বা তার নতুনদাদা জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক সুরারোপিত গানগুলিকেই বোঝায়। রবীন্দ্রনাথের কবিতায় অন্যের সুরারোপিত গানগুলিকে ‘রবীন্দ্রসংগীত’ বর্গভুক্ত করা হয় না। এই কারণে জনপ্রিয় ‘দিনের শেষে ঘুমের দেশে’ (সুরকার: পঙ্কজকুমার মল্লিক) গানটিকে রবীন্দ্রসঙ্গীত পর্যায়ভুক্ত করা হয়নি।

 

দুঃখ যদি না পাবে তো , পূজা ২০৪ | Dukkho jodi na pabe to
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

 

মন্তব্য করুন