বাজাও আমারে বাজাও , পূজা ৯৯ | Bajao amare bajao

বাজাও আমারে বাজাও , পূজা ৯৯ | Bajao amare bajao  রবীন্দ্রনাথের সকল গান গীতবিতান নামক সংকলন গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। উক্ত গ্রন্থের ১ম ও ২য় খণ্ডে রবীন্দ্রনাথ নিজেই তার গানগুলিকে ‘পূজা’, ‘স্বদেশ’, ‘প্রেম’, ‘প্রকৃতি’, ‘বিচিত্র’ও ‘আনুষ্ঠানিক’ – এই ছয়টি পর্যায়ে বিন্যস্ত করেছিলেন।

 

বাজাও আমারে বাজাও , পূজা ৯৯ | Bajao amare bajao

রাগ: রামকেলী

তাল: তেওরা

রচনাকাল (বঙ্গাব্দ): ২৯ ভাদ্র, ১৩২০

 

বাজাও আমারে বাজাও , পূজা ৯৯ | Bajao amare bajao
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

বাজাও আমারে বাজাও:

 

বাজাও আমারে বাজাও

বাজালে যে সুরে প্রভাত-আলোরে সেই সুরে মোরে বাজাও ॥

যে সুর ভরিলে ভাষাভোলা গীতে শিশুর নবীন জীবনবাঁশিতে

জননীর-মুখ-তাকানো হাসিতে– সেই সুরে মোরে বাজাও ॥

সাজাও আমারে সাজাও।

যে সাজে সাজালে ধরার ধূলিরে সেই সাজে মোরে সাজাও।

সন্ধ্যামালতী সাজে যে ছন্দে শুধু আপনারই গোপন গন্ধে,

যে সাজ নিজেরে ভোলে আনন্দে– সেই সাজে মোরে সাজাও ॥

 

বাজাও আমারে বাজাও , পূজা ৯৯ | Bajao amare bajao
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]

রবীন্দ্রসংগীত’ বলতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত এবং রবীন্দ্রনাথ বা তার নতুনদাদা জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক সুরারোপিত গানগুলিকেই বোঝায়।

 

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত মোট গানের সংখ্যা ২২৩২।তার গানের কথায় উপনিষদ্‌, সংস্কৃত সাহিত্য, বৈষ্ণব সাহিত্য ও বাউল দর্শনের প্রভাব সুস্পষ্ট। অন্যদিকে তার গানের সুরে ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের (হিন্দুস্তানি ও কর্ণাটকি উভয় প্রকার) ধ্রুপদ, খেয়াল, ঠুমরি, টপ্পা, তরানা, ভজন ইত্যাদি ধারার সুর এবং সেই সঙ্গে বাংলার লোকসঙ্গীত, কীর্তন, রামপ্রসাদী, পাশ্চাত্য ধ্রুপদি সঙ্গীত ও পাশ্চাত্য লোকগীতির প্রভাব লক্ষ্য করা যায়।

 

বাজাও আমারে বাজাও , পূজা ৯৯ | Bajao amare bajao
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর [ Rabindranath Tagore ]
আরও দেখুনঃ

মন্তব্য করুন